tag:blogger.com,1999:blog-87046636275837003362024-02-20T06:39:19.015+01:00আমি মোঃ রিয়াজ উদ্দিন । আমি " মিঠাচড়া উচ্চ বিদ্যালয় "থেকে "এস এস সি " , এবং " চট্টগ্রাম সরকারি বাণিজ্য কলেজ " থেকে " এইচ এস সি " । "" চট্রগ্রাম সরকারি টেকনিক্যাল ট্রেইনিং সেন্টার "" থেকে "" ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার "" । এবং "" চট্টগ্রাম সরকারি মহসিন কলেজ "" থেকে ম্যানেজমেন্ট এ " বি বি এ সম্পূর্ণ না করে ২০১০ এর অগাস্ট মাসে " ফ্রান্স "' এ চলে আসি । এখন ফ্রান্স এর প্যারিসে থাকি।
আমার ইমেইল = riazmirctg@gmail.com riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.comBlogger29125tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-23377503884912087112014-08-22T12:20:00.001+02:002014-08-22T12:20:13.291+02:00আজাইরা UTILITY APPS দিয়ে ANDROID ফোন এর RAM ফ্রি করার ব্যার্থ চেষ্টা থেকে বিরত থাকুন, বেছে নিন SIMPLE & LITE METHOD, ফোন কে রাখুন সবচেয়ে বেশী স্পিডি… 1<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
আজ আমি আপনাদের জন্যে নিয়ে এসেছি এক সাধারন নিয়মে করা অসাধারন মেথড
Android Phone এর র্যাম ফ্রী রাখার জন্যে। আমরা যারা Android Phone এর
২৫৬/৫১২ / ১ জিবি র্যাম ইউজার তাদের প্রত্যেকেই চেষ্টায় থাকি ফোনের
Background Running Apps গুলোকে Kill করে RAM এবং BATTERY দুটোকেই SAVE
করতে... এ জন্যে আমরা DU Batter Saver Pro / SPEED BOOSTER / RAM BOOSTER /
APPS KILLER নামের কতশত আজাইরা UTILITY Apps ও Install করে থাকি ফোন এ।
কিন্তু সব চেষ্টাই মনপুত হয়না...বরং র্যাম এ এসব আজাইরা APPS গুলো বিশাল
SPACE দখল করে রাখে, আর তাই এসব আজাইরা Utility Apps এখনি Uninstall করেন
আর শুরু করেন এই সিম্পল প্রসেস। নিচের মত করে শুরু করেন...<br />
আপনারা জানেন, কিছু কিছু Android Phone এ Android Assistant নামের একটি সিম্পল Utility App রয়েছে, যাদের নাই তারা <nobr><a class="FAtxtL" href="http://www.techtunes.com.bd/android/tune-id/299189#" id="FALINK_1_0_0" target="_blank">Play</a></nobr> Store থেকে এখনি ডাউনলোড করে নিন...এর পর এর সেটিংস অপশন এ যান ...<br />
<img alt="" height="343" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/sumanbanik2012/299189/Screenshot_2014-08-17-22-15-36.png" width="197" /><br />
এখান
থেকে AUTO BOOST এবং AUTO CACHE CLEANER টিক দিন...২য় চিত্রের মত...এবং
CLEANING Frequency / Time সেট করে দিন দুটিতেই...এখানে আমি AUTO BOOST
FREQUENCY (10 Minutes) এবং AUTO CACHE CLEAR FREQUENCY (6 HOUR) রেখেছি।<br />
<img alt="" height="297" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/sumanbanik2012/299189/Screenshot_2014-08-17-22-15-46.png" width="177" /><br />
<img alt="" height="264" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/sumanbanik2012/299189/Screenshot_2014-08-17-22-16-03.png" width="173" /><br />
<img alt="" height="276" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/sumanbanik2012/299189/Screenshot_2014-08-17-22-16-20.png" width="175" /><br />
এবার
mobile এর Settings এ গিয়ে About Phone এ যান, একেবারে নিচে BUILD NUMBER
লিখার উপর ৫/৬ বার দ্রুত ট্যাপ / টাচ করুন, এতে করে আপনার ফোনের DEVELOPER
OPTION টি চালু হবে...<br />
<img alt="" height="290" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/sumanbanik2012/299189/Screenshot_2014-08-17-22-16-41.png" width="195" /><br />
এবার
Back করে SETTINGS এর DEVELOPERS OPTION এ ঢুকুন , এক্কেবারে নিচের দিকে
গিয়ে DON'T KEEP ACTIVITIES এ টিক দিন এবং BACKGROUND PROCESS LIMIT (1)
করে দিন। (উল্লেখ্যঃ DEVELOPERS OPTION এর এই কাজটি প্রতিবার REBOOT / SET
ON করার ক্ষেত্রে ১ বার করে নিতে হবে) ব্যাস, কাজ শেষ।<br />
<img alt="" height="339" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/sumanbanik2012/299189/Screenshot_2014-08-17-22-16-55.png" width="209" /><br />
<img alt="" height="340" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/sumanbanik2012/299189/Screenshot_2014-08-17-22-17-00.png" width="208" /><br />
এবার যেটা হবে তা হল, Android Assistant একদিকে আপনার সিস্টেম কে ১০ মিনিট পর পর বুস্টিং করতে থাকবে ,<br />
অন্যদিকে
DEVELOPERS OPTION এর BACKGROUND PROCESS LIMIT অপশন টি আপনার ফোনের
background running Apps গুলোকে লিমিটেড করে রাখবে, এতে যেটা হবে তা হল,
একদিকে আপনার ফোনের ব্যাটারি সেভ ও হবে অন্যদিকে র্যাম ও ফ্রী থাকবে...<br />
প্রমাণ দেখতে চাইলে মাঝে মাঝে Android Assistant এ গিয়ে RAM স্ট্যাটাস টা খেয়াল করুন।<br />
এবং ফোনের Performance এই আপনি বুঝে যাবেন কতটুকু কাজ হয়েছে... বাদ দিন অন্য সব আজাইরা Utility Apps.</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-66140683801456300792014-08-05T22:50:00.001+02:002014-08-05T22:54:16.936+02:00Windows7 এর Administrator Password ভুলে গেলে Password Remove করার সহজ পদ্ধতি ।<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
আজকের টিউন, Windows7 এর Password ভুলে গেলে কিভাবে Password Remove করতে হয়। প্রথমে এখান থেকে Software টি<a href="http://www.recoverwindowspassword.com/downloads/windows_password_breaker_professional_trial.exe" target="_blank"> riaz uddin sraban </a>করে নেই।<br />
১।
Software টি ব্যবহার করার জন্য, কম্পিউটারের সাথে একটি USB বা Blank CD
লাগিয়ে Software টি ইন্সটল করে Run করান। আমি USB তে ব্যবহার করেছি।<br />
২। Password Reset Application টি USB বা সিডি তে Burn করেনিন, নিচের চিত্রের মত।<br />
<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-83906" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md-al-mamun/83905/pro2.jpg" height="415" width="550" /><br />
<br />
<br />
<br />
<br />
৩। এখানে যে Computer টি Locked হয়ে গেছে , সে Computer এর USB টা লাগিয় CPU কে Restart করে USB থেকে System কে Boot করান।<br />
৪।
নিচের চিত্রে দেখুন Please Select Windows installation to be processed
এর মধ্যে ID = Path এবং 1 = C:\WINDOWS। এখন আপনার কাজ হবে Please
enter your selection 1..1 or 0 to quit: এ 1 লিখে Enter করুন।<br />
<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-83914" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md-al-mamun/83905/pro7.jpg" height="306" width="550" /><br />
৫।
তাহলে Windows এর মধ্যে যতগুলো User Account আছে সবগুলো Show করবে। আপনি
যে User Account এর Password Remove করবেন তা Select করে Ok করুন। আমি
এখানে Administrator এর Password Remove করব। তাই আমি 1 লিখে Enter করেছি।<br />
<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-83915" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md-al-mamun/83905/pro8.jpg" height="306" width="550" /><br />
<br />
<br />
<br />
<br />
৬।
নিচের চিত্রের মত Confirm password Remove করার জন্য Y লিখে Enter
করুন। Y লিখে Enter করার সাথে সাথে Password Remove হয়ে যাবে।<br />
<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-83916" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md-al-mamun/83905/pro10.jpg" height="306" width="550" /><br />
৭।
এখন যে Window টা আসবে সেখানে লিখা আছে আপনি যদি অনন্য User Account এর
Password Remove করতে চান তাহলে Y আর যদি Remove না করে Finish করতে চান,
তাহলে N লিখে Enter করুন। আমি এখানে Finish করার জন্য N লিখে Enter করেছি।<br />
<img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-83917" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md-al-mamun/83905/pro11.jpg" height="306" width="550" /><br />
<br />
<br />
<br />
<br />
৮।
এখন আপনার USB টা Computer থেকে খুলে, Computer Restart করার জন্য যে কোন
একটা Key তে ক্লিক করুন, তাহলে আপনার Computer টা Restart হবে ।<br />
আপনার Computer টা হারিয়ে জাওয়া Password ছাড়া Open হবে। এখন আপনি ইচ্ছা করলে নতুন করে আবার Password দিতে পারবেন।<br />
ধন্যবাদ সবাইকে আমার এই ছোট টিউনটি কষ্ট করে পড়ার জন্য। এবং এ টিউনটি যদি কারো কাজে লাগে তাহলে এ টিউনটি সার্থক হবে।</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-55718732816041888932013-10-25T11:25:00.001+02:002013-10-25T11:25:29.522+02:00স্যামসাং মোবাইলের গুরুত্বপূর্ণ কোড, সিকিউরিটি কোড এখন আপনার কাছে !<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
Software version: *#9999#<br /> IMEI number: *#06#<br /> Serial number: *#0001#<br /> Battery status- Memory capacity : *#9998*246#<br /> Debug screen: *#9998*324# – *#8999*324#<br /> LCD kontrast: *#9998*523#<br /> Vibration test: *#9998*842# – *#8999*842#<br /> Alarm beeper – Ringtone test : *#9998*289# – *#8999*289#<br /> Smiley: *#9125#<br /> Software version: *#0837#<br /> Display contrast: *#0523# – *#8999*523#<br /> Battery info: *#0228# or *#8999*228#<br /> Display storage capacity: *#8999*636#<br /> Display SIM card information: *#8999*778#<br /> Show date and alarm clock: *#8999*782#<br /> The display during warning: *#8999*786#<br /> Samsung hardware version: *#8999*837#<br /> Show network information: *#8999*638#<br /> Display received channel number and received intensity: *#8999*9266#<br />
*#1111# S/W Version<br /> *#1234# Firmware Version<br /> *#2222# H/W Version<br /> *#8999*8376263# All Versions Together<br /> *#8999*8378# Test Menu<br /> *#4777*8665# GPSR Tool<br /> *#8999*523# LCD Brightness<br /> *#8999*377# Error LOG Menu<br /> *#8999*327# EEP Menu<br /> *#8999*667# Debug Mode<br /> *#92782# PhoneModel (Wap)<br /> #*5737425# JAVA Mode<br /> *#2255# Call List<br /> *#232337# Bluetooth MAC Adress<br /> *#5282837# Java Version<br />
Type in *#0000# on a Samsung A300 to reset the language<br /> Master reset(unlock) #*7337# (for the new samsungs E700 x600 but not E710)<br /> Samsung E700 type *#2255# to show secret call log (not tested)<br />
Samsung A300, A800 phone unlock enter this *2767*637#<br /> Samsung V200, S100, S300 phone unlock : *2767*782257378#<br />
#*4773# Incremental Redundancy<br /> #*7785# Reset wakeup & RTK timer cariables/variables<br /> #*7200# Tone Generator Mute<br /> #*3888# BLUETOOTH Test mode<br /> #*7828# Task screen<br /> #*#8377466# S/W Version & H/W Version<br /> #*2562# Restarts Phone<br /> #*2565# No Blocking? General Defense.<br /> #*3353# General Defense, Code Erased.<br /> #*3837# Phone Hangs on White screen.<br /> #*3849# Restarts Phone<br /> #*7337# Restarts Phone (Resets Wap Settings)<br /> #*2886# AutoAnswer ON/OFF<br /> #*7288# GPRS Detached/Attached<br /> #*7287# GPRS Attached<br /> #*7666# White Screen<br /> #*7693# Sleep Deactivate/Activate<br /> #*2286# Databattery<br /> #*2527# GPRS switching set to (Class 4, 8, 9, 10)<br /> #*2679# Copycat feature Activa/Deactivate<br /> #*3940# External looptest 9600 bps<br /> #*4263# Handsfree mode Activate/Deactivate<br /> #*2558# Time ON<br /> #*3941# External looptest 115200 bps<br /> #*5176# L1 Sleep<br /> #*7462# SIM Phase<br /> #*7983# Voltage/Freq<br /> #*7986# Voltage<br /> #*8466# Old Time<br /> #*2255# Call Failed<br /> #*5376# DELETE ALL SMS!!!!<br /> #*6837# Official Software Version: (0003000016000702)<br /> #*2337# Permanent Registration Beep<br /> #*2474# Charging Duration<br /> #*2834# Audio Path (Handsfree)<br /> #*3270# DCS Support Activate/Deactivate<br /> #*3282# Data Activate/Deactivate<br /> #*3476# EGSM Activate/Deactivate<br /> #*3676# FORMAT FLASH VOLUME!!!<br /> #*4760# GSM Activate/Deactivate<br /> #*4864# White Screen<br /> #*7326# Accessory<br /> #*7683# Sleep variable<br /> #*3797# Blinks 3D030300 in RED<br /> #*7372# Resetting the time to DPB variables<br /> #*3273# EGPRS multislot (Class 4, 8, 9, 10)<br /> #*7722# RLC bitmap compression Activate/Deactivate<br /> #*2351# Blinks 1347E201 in RED<br /> #*2775# Switch to 2 inner speaker<br /> #*7878# FirstStartup (0=NO, 1=YES)<br /> #*3838# Blinks 3D030300 in RED<br /> #*2077# GPRS Switch<br /> #*2027# GPRS Switch<br /> #*0227# GPRS Switch<br /> #*0277# GPRS Switch<br /> #*22671# AMR REC START<br /> #*22672# Stop AMR REC (File name: /a/multimedia/sounds/voice list/ENGMODE.amr)<br /> #*22673# Pause REC<br /> #*22674# Resume REC<br /> #*22675# AMR Playback<br /> #*22676# AMR Stop Play<br /> #*22677# Pause Play<br /> #*22678# Resume Play<br /> #*77261# PCM Rec Req<br /> #*77262# Stop PCM Rec<br /> #*77263# PCM Playback<br /> #*77264# PCM Stop Play<br /> #*22679# AMR Get Time<br /> *#8999*364# Watchdog ON/OFF<br /> *#8999*427# WATCHDOG signal route setup<br /> *2767*3855# = Full Reset (Caution every stored data will be deleted.)<br /> *2767*2878# = Custom Reset<br /> *2767*927# = Wap Reset<br /> *2767*226372# = Camera Reset (deletes photos)<br /> *2767*688# Reset Mobile TV<br /> #7263867# = RAM Dump (On or Off)<br />
*2767*49927# = Germany WAP Settings<br /> *2767*44927# = UK WAP Settings<br /> *2767*31927# = Netherlands WAP Settings<br /> *2767*420927# = Czech WAP Settings<br /> *2767*43927# = Austria WAP Settings<br /> *2767*39927# = Italy WAP Settings<br /> *2767*33927# = France WAP Settings<br /> *2767*351927# = Portugal WAP Settings<br /> *2767*34927# = Spain WAP Settings<br /> *2767*46927# = Sweden WAP Settings<br /> *2767*380927# = Ukraine WAP Settings<br /> *2767*7927# = Russia WAP Settings<br /> *2767*30927# = GREECE WAP Settings<br /> *2767*73738927# = WAP Settings Reset<br /> *2767*49667# = Germany MMS Settings<br /> *2767*44667# = UK MMS Settings<br /> *2767*31667# = Netherlands MMS Settings<br /> *2767*420667# = Czech MMS Settings<br /> *2767*43667# = Austria MMS Settings<br /> *2767*39667# = Italy MMS Settings<br /> *2767*33667# = France MMS Settings<br /> *2767*351667# = Portugal MMS Settings<br /> *2767*34667# = Spain MMS Settings<br /> *2767*46667# = Sweden MMS Settings<br /> *2767*380667# = Ukraine MMS Settings<br /> *2767*7667#. = Russia MMS Settings<br /> *2767*30667# = GREECE MMS Settings<br />
*#7465625# = Check the phone lock status<br /> *7465625*638*Code# = Enables Network lock<br /> #7465625*638*Code# = Disables Network lock<br /> *7465625*782*Code# = Enables Subset lock<br /> #7465625*782*Code# = Disables Subset lock<br /> *7465625*77*Code# = Enables SP lock<br /> #7465625*77*Code# = Disables SP lock<br /> *7465625*27*Code# = Enables CP lock<br /> #7465625*27*Code# = Disables CP lock<br /> *7465625*746*Code# = Enables SIM lock<br /> #7465625*746*Code# = Disables SIM lock<br /> *7465625*228# = Activa lock ON<br /> #7465625*228# = Activa lock OFF<br /> *7465625*28638# = Auto Network lock ON<br /> #7465625*28638# = Auto Network lock OFF<br /> *7465625*28782# = Auto subset lock ON<br /> #7465625*28782# = Auto subset lock OFF<br /> *7465625*2877# = Auto SP lock ON<br /> #7465625*2877# = Auto SP lock OFF<br /> *7465625*2827# = Auto CP lock ON<br /> #7465625*2827# = Auto CP lock OFF<br /> *7465625*28746# = Auto SIM lock ON<br /> #7465625*28746# = Auto SIM lock OFF<br />
Type
*#9998*627837793# Go to the ‘my parameters’ and there you will find new
menu where you can unlock phone.(not tested-for samsung C100)<br /> To unlock a Samsung turn the phone off take the sim card and type the following code *#pw+15853649247w# .<br /> Java status code: #*53696# (Samsung X600)<br />
If
you want to unlock your phone put a sim from another company then type
*#9998*3323# it will reset your phone. Push exit and then push 7, it
will reset again. Put your other sim in and it will say sim lock, type
in 00000000 then it should be unlocked. Type in *0141# then the green
call batton and it’s unlocked to all networks. This code may not work on
the older phones and some of the newer phones. If it doesn’t work you
will have to reset your phone without a sim in it by typing *#2767*2878#
or *#9998*3855# (not tested)<br />
</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-508401743211846212013-08-23T00:59:00.004+02:002013-08-23T02:05:49.330+02:00কিভাবে iPhone বা iPad এর Passcode Reset করবেন যদি আপনি ভুলে যান<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div style="text-align: left;">
আপনি যদি আপনার iPhone, iPad বা iPod Touch
পাসকোড ভুলে জান বা তা Crash করে তা ব্যবহার করতে পারতেছেন না তাহলে আপনি
এটাকে সম্পূর্ণভাবে Lock Screen বাইপাস করতে পারেন এবং ''Passcode''
পুনরায় সেট করতে পারেন Recovery Mode ব্যবহার করে।</div>
<i><b><span style="color: red;">Warning</span>:</b></i>
এটি আপনার iPhone বা iPad কে restore করার প্রয়োজন হবে, এই মানে আপনি
ডিভাইসের সকল তথ্য হারাবেন এবং তা পোনরায় Factory সেটিংস এ ফিরে অাসবে
(হিসাবে একটি নতুন ফোন) যদি আপনি আগে ব্যাকআপ না করে থাকেন। <br />
<b></b><br />
<div style="text-align: left;">
<span style="color: black;"><b>Step 1</b></span><img alt="Jewel MacBook Pro" class="alignright size-full wp-image-191849" height="193" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/mkjewel/191846/drfone-g112.png" title="" width="284" /></div>
<ul>
<li>iPhone er sathe Laptop/PC USB সংযোগ টা
রেখে দিন। তারপর অাপনার Laptop বা PC তে ''iTunes'' টা Launch করোন।</li>
<li>অাপনার iPhone বা iPad এর ''Home and Power'' button টা একসঙ্গে চেপে ধরে রাখুন 10-12 seconds এর মত Device টা Turn off হওয়ার জন্য।</li>
<li>যেইমাত্র আপনার Device টা ON হতে লাগবে, iPhone এর ''Home Button'' টা চেপে ধরে রাখুন এবং ''Power Button'' টা চেরে দিন।</li>
<li>আপনি দেখতে পারবেন যে আপনার Device টা এখন iTunes সংযোগ দেখাচ্ছে।<img alt="Jewel MacBook Pro" class="alignright size-full wp-image-191850" height="193" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/mkjewel/191846/5364196401_d0ef25d764.jpg" title="" width="198" /></li>
</ul>
<div style="text-align: left;">
<b>Step 2</b></div>
<ul>
<li>তারপর iPhone বা iPad কে USB তারের সঙ্গে khule পুনরায় সংযোগ স্থাপন করুন Laptop বা PC র সঙ্গে।</li>
<li>এইবার
আপনি আপনার Laptop এর মধ্যে একটি সতর্কতা বার্তা 'দেখা যাচ্ছে যে ''iTunes
appears that an iPhone in recovery mode has been detected’'।</li>
<li>এখন আপনার iPhone টি ''Recovery Mode'' এ আছে।<a href="http://www.techtunes.com.bd/iphone/tune-id/191846/iphone-recover-mode-detected" rel="attachment wp-att-191851"><img alt="" class="alignright size-full wp-image-191851" height="106" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/mkjewel/191846/iphone-recover-mode-detected.gif" title="" width="317" /></a></li>
<li>আপনার iPhone বা iPad টাকে এখন restore করা আবশ্যক। laptop/pc এর iTunes থেকে “Summary” তা click করে।</li>
<li>ITunes-এর মধ্যে "Restore" button ক্লিক করুন।<a href="http://www.techtunes.com.bd/iphone/tune-id/191846/screen-shot-2010-07-30-at-10.33.38-pm-2" rel="attachment wp-att-191853"><img alt="Jewel MacBook Pro" class="alignright size-full wp-image-191853" height="168" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/mkjewel/191846/Screen-shot-2010-07-30-at-10.33.38-PM1.png" title="" width="263" /></a></li>
</ul>
<div style="text-align: left;">
<b><i><span style="color: blue;">Note</span>:</i></b> আপনার iPhone বা iPad কে এখন স্পর্শ করবেন না, Restore সম্পূর্ণ হওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন।<br />
যখন Restore কর্ম সমাপ্ত হবে, আপনার ফোন টি ফ্যাক্টরি সেটিংস তে পরিনত
হবে. তারপর আপনি যা খুশী আবার Passcode বা Setting Change করতে পারবেন।</div>
</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-85615655188414688502013-07-24T12:32:00.002+02:002014-02-28T00:39:46.908+01:00আপনার iphone-টি Lock নাকি Unlocked এখনি চেক করে নিন:-<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
কারন আমি আমি যখন আমার মোবাইলটি ক্রয় করি তখন অনেকেই বলেছে
বাংলাদেশে iphone -এ SIM সাপোর্ট দেয়না ।তাই অনেকের কাছেই এর জন্য সাহায্য
ছেয়েছিলাম কিন্তু এর কোন ভালো সমাধান পাইনা । আর আমাদের দেশের বেশীরভাগ
iphone - ই বাহিরের দেশে থেকে হয় ভাই,বাবা কিংবা নিজেই ক্রয় করে আনা হয় ।
তাই আমরা এটি চেক করার জন্য অনেকেই হতাশা ভোগ করি । তাদের জন্যই বলছি এখনি
চেক করুন , আপনার মোবাইলটি আনলক কিনা ।<br />
<h2>
আসুন এবার চেক কেরে নিন আপনার মোবাইল:-</h2>
চেক করার জন্য এখানে ছবিটির উপর ক্লিক করুন<br />
<br />
<br />
<a href="http://sickw.com/index.html" target="_blank"><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-225645" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/younusmishu/225644/2%E0%A6%BE%E0%A6%AC.png?e83a2c" height="177" title=" " width="320" /> </a><br />
<br />
<br />
<br />
<br />
<img alt=":arrow:" class="wp-smiley" src="http://s.techtunes.com.bd/wp-includes/images/smilies/icon_arrow.gif?e83a2c" /> (1) এখানে আপনার মোবাইলের IMEI নাম্বারটি দিন ।<br />
<img alt=":arrow:" class="wp-smiley" src="http://s.techtunes.com.bd/wp-includes/images/smilies/icon_arrow.gif?e83a2c" /> (2) এবং IMEI লেখায় click করুন ।<br />
এখন দেখুন আপনার মোবইলের সম্পুর্ন বিস্তারিত চলে আসছে ।</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-84640880378411857822013-07-08T10:54:00.000+02:002013-07-08T10:54:14.421+02:00WINDOWS 8 অ্যাপ স্টোর থেকে পেইড অ্যাপ নামান ফ্রীতে।<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
মাইক্রোসফট এর নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৮।উইন্ডোজ ৮ এর প্রধান
আকর্ষণ অ্যাপ স্টোর।উইন্ডোজ স্টোরের অ্যাপগুলো দারুন।ফ্রী এবং পেইড দুই
ধরনের অ্যাপ আসে।সবগুলু অ্যাপই দারুন।অ্যাপ ছাড়া উইন্ডোজ ৮ এ মজা নেই।আজ
আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে উইন্ডোজ স্টোর এর অ্যাপগুলো ফ্রীতে ব্যাবহার করা
যায়।<br />
প্রথমে উইন্ডোজ ৮ এর স্টার্ট মেনু থেকে স্টোরে ক্লিক করুন।<br />
এবার পছন্দের অ্যাপ ডাউনলোড করুন।<br />
এবার এখান থেকে ফাইল টি ডাউনলোড করুন।<br />
<a href="http://dl.dropbox.com/u/97892114/wsservice_crk.rar" rel="nofollow">http://dl.dropbox.com/u/97892114/wsservice_crk.rar</a><br />
এবার ফাইলটি Extract করুন।<br />
ফোল্ডারটি
ওপেন করুন।এবার release ওপেন করুন।তারপর wscrack_32(৩২ বিট) অথবা
wscrack_64(৬৪ বিট)।এবার installer ওপেন করুন এবং install এ ক্লিক
করুন।তারপর wscrack_anycpu\TokensExtractor.exe ওপেন (run as
administrator) করুন।<br />
এবার ডাউনলোডকৃত অ্যাপটি সিলেক্ট করে Crack It! এ ক্লিক করুন।<br />
ব্যাস এবার আপনা অ্যাপটি ফুলভার্সন হয়ে গেল।<br />
কোন সমস্যা হলে Comment করুন।</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-75226030033000676452013-07-03T00:36:00.000+02:002013-07-03T00:36:03.468+02:00জেনে নিন deep freeze সফটওয়ার সম্পর্কে এবং এর পরিপূর্ন ব্যবহার<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
deep freeze একটি সফটওয়ার যেটা ইনস্টল করার মাধ্যমে আপনি আপনার
কম্পিউটারের যাবতীয় ফাইল পুনরায় আগের মত দেখতে পাবেন মানে কোন কিছুই
পরিবর্তন হবে না । এর ফলে আমরা অনাকাঙ্খিত ভাইরাস থেকেও মুক্তি পাবেন ।<br />
এর সুবিধাসমূহঃ<br />
১ . ভাইরাস থেকে c ড্রাইভ সম্পূর্নভাবে নিরাপদ থাকবে । মানে সিস্টেম ফাইলগুলো ভাইরাস থেকে মুক্তি পাবে ।<br />
২ . অন্য কেউ আপনার কম্পিউটারে অনাকাঙ্খিত ফাইল প্রবেশ বা ডিলেট করতে পারবে না ।<br />
ইনস্টল করার পদ্ধতিঃ<br />
প্রথমেই আপনাকে <a href="http://saiful50.googlepages.com/DeepFreeze5.zip">DeepFreeze 5.০ </a>
থেকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করতে হবে । তারপর আপনি এটি ইনস্টল করুন । এখানে
যদি আপনি চান যে আপনার হার্ডডিস্কের সকল ড্রাইল এই সফটওয়ার এর অধীনে রাখবেন
তাহলে সকল ড্রাইভ সিলেক্ট করাই থাকবে শুধু ইনস্টল করে নিন । সকল ড্রাইভ
করলে আপনি অসুবিধায় পরতে পারেন মানে যখন আপনি কিছু কপি করে রাখবেন তা
Restart কদেয়ার পরপরই চলে যাবে । তাই সবচেয়ে ভাল হয় আপনি শুধু C ড্রাইভটি
ক্লিক করুন ।যাতে C ড্রাইভের অবান্চিত ফাইলগুলো পরে যায় । ইনস্টল হওয়ার
পরপরই এটা সয়ংক্রিয়ভাবে Restart নিবে । পরে কম্পিউটার চালু হলে yes ক্লিক
করুন । অথবা deep freeze এর ট্রাই আইকনে Shift চেপে ডাবল ক্লিক করুন এবং
পাসওয়ার্ড দিন । যাতে অন্যকেউ তা আনইনস্টল করতে না পারে । ইনস্টল করা খুবই
সহজ । সাধারন সফটওয়ার এর মতই এটি ইনস্টল করতে হবে ।<br /> <br />
আনইনস্টল করার পদ্ধতিঃ<br />
deep freeze সফটওয়ারটি যেহেতু Add or Remove অপশনে পাওয়া যায় না এবং
স্টার্টআপ অপশনেও খুজে পাওয়া যাবে না। তাই এটি প্রথম আপনাকে ডিসেবল করতে
হবে । এটি আনইনস্টল করতে হলে আপনাকে deep freeze এর ট্রাই আইকনে Shift
চেপে ডাবল ক্লিক করতে হবে । এরপর আপনার দেয়া পাসওয়ার্ডটি দিন ।<br /> <br />
Boot Thawed অপশনটি ক্লিক করে Restart দিন । এরপর আপনাকে deep freeze
ইনস্টল করার সফটওয়ারটি ডাবলক্লিক করতে হবে । পরেই তা আনইনস্টল হওয়া শুরু
করবে ।<br />
<br />
তো আশা করি খুব ভালভাবেই বুঝেছেন deep freeze এর ব্যবহারের সুফল এবং ব্যবহারবিধি । সবাইকে ধন্যবাদ...............</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-52462786971109912942013-06-21T00:42:00.000+02:002013-06-21T00:42:01.994+02:00আপনার ফেসবুক আইডি কিছুদিন পরপর কি ব্লক করে দিচ্ছে তাইলে এখনি সমাধান নিন !!!!!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
আমাদের সবার ই ফেসবুক আইডি আছে। ফ্রেন্ড ও আছে অনেক। কিন্তু কিছুদিন
পরপর তা ব্লক হয়ে যাচ্ছে। যার কারণে আপনি জরুরি অবস্থায় যে আপনার ফ্রেন্ড
না তাকে মেসেজ দিতে পারছেন না বা রিকোয়েস্ট পাথাতে পারছেন না। কিন্তু এই
ব্লক কেন হচ্ছে।<br />
প্রথম প্রধান কারন হচ্ছে... আপনার অধিক
পরিমান ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পেন্দিং আছে... অর্থাৎ যাদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট
পাথাইছেন তারা আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহন করে নি। এই ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট
পেন্দিং এর পরিমান যখন ৫০ এর অধিক হয়ে জায় তখন নি ফেসবুক আপনাকে ব্লক করে
দেয়। প্রথমে ২ দিন, ৪ দিন, ৭ দিন, ১৫দিন এভাবে বারতে থাকে। চিন্তার কোন
কারন নাই। সমাধান আছে ... আমি গুগল সার্চ করে একটা সমাধান বের করেসি। তো
চলুন সুরু করা যাক।<br />
১. <a href="http://pfr.5social.com/" target="_blank" title="Mediaarchive"><strong>প্রথমে এই সাইট এ যান</strong> </a><br />
২. আপনি যদি আপানর ফেসবুক আইডি তে লগিন ত্থাকেন তাহলে নিচের মত একটা বক্স দেখতে পাবেন<br />
<div style="text-align: center;">
<a href="http://www.techtunes.com.bd/facebook/tune-id/215881/fb-unlock" rel="attachment wp-att-215885"><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-215885" height="256" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/alienfaisal/215881/fb-unlock.jpg?e83a2c" title=" " width="600" /></a></div>
<div style="text-align: left;">
৩. এটা হচ্ছে একটা ফেসবুক আপস ।তাই আপনার পারমিশন চাইবে। okey তে ক্লিক করুন।</div>
<div style="text-align: left;">
৪.এবার নিচের ছবির মত bulk load এ ক্লিক করুন।</div>
<div style="text-align: left;">
<a href="http://www.techtunes.com.bd/facebook/tune-id/215881/fb-unlock2" rel="attachment wp-att-215886"><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-215886" height="401" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/alienfaisal/215881/fb-unlock2.jpg?e83a2c" title=" " width="600" /></a></div>
<div style="text-align: left;">
৫. এবার <span style="color: #339966;">Get Friend Request Data</span>
এ ক্লিক করুন । একটা popup উইন্ডো ওপেন হবে ব্রাউজার এ ওইখানে কিছু কোড
দিবে। ওই কোড গুলা কপি করে ছবির ৩ নং এ পেস্ট করুন। তারপর Load Friend
Request এ ক্লিক করুন।</div>
<div style="text-align: left;">
<a href="http://www.techtunes.com.bd/facebook/tune-id/215881/fb-unlock3" rel="attachment wp-att-215887"><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-215887" height="326" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/alienfaisal/215881/fb-unlock3.jpg?e83a2c" title="" width="600" /></a>6.
এখানে আপনার যাদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে ছিলেন। তাদের আইডি দেখা
যাবে।এবং আইডি এর ডানপাশে Cancel Request বাটন থাকবে। এবার হল আসল কাজ।
আপনি যদি সাম্প্রতিক ব্লক হয়ে থাকেন তবে দেখেন আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ৫০
এর উপরে ছারিয়ে গেছে। এবার যাদের Request Cancel করবেন Cancel Request বাটন
এ ক্লিক করুন তাদের প্রোফাইল এ নিয়ে যাবে । তারপর নিচের ছবির মত কাজ
করুন।। এভাবে একটা একটা করে Request Cancel করুন।। সব গুল হয়ে গেলে দেখেন
উপরে রিফ্রেশ এ ক্লিক করুন... তাহলে কত গুল বাকি আছে তা দেখা যাবে।</div>
<div style="text-align: center;">
<a href="http://www.techtunes.com.bd/facebook/tune-id/215881/fb-unlock4" rel="attachment wp-att-215888"><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-215888" height="351" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/alienfaisal/215881/fb-unlock4.jpg?e83a2c" width="600" /></a><a href="http://www.techtunes.com.bd/facebook/tune-id/215881/fb-unlock5" rel="attachment wp-att-215889"><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-215889" height="388" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/alienfaisal/215881/fb-unlock5.jpg?e83a2c" width="600" /></a></div>
<div style="text-align: center;">
<a href="http://www.techtunes.com.bd/facebook/tune-id/215881/fb-unlock6" rel="attachment wp-att-215890"><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-215890" height="253" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/alienfaisal/215881/fb-unlock6.jpg?e83a2c" title=" " width="600" /></a></div>
<div style="text-align: left;">
এই কাজ তা করুন আশা করি ফেসবুক ব্লক থেকে মুক্তি পাবেন। আজ এই পর্যন্ত ।আগামি তে দেখা হবে আবার। তত দিন ভাল থাকেন।।</div>
<div style="text-align: left;">
আমি ফেসবুকেঃ <a href="https://www.facebook.com/riaz.uddinsraban" target="_blank" title="Faisal Ahmed">incorrect proloy</a></div>
</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-57635231571362471262013-02-25T03:03:00.000+01:002013-02-25T03:03:23.809+01:00USB pendrive বা SD card কে কম্পিউটারের RAM হিসেবে ব্যবহার করুন ।<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
Windows 7 Users:<br />
১। আপনার USB ড্রাইভ টি লাগান ।<br />
২। অটো প্লে বক্স থেকে Speed UpMy System অপশনটি সিলেক্ট করুন ।<br />
(যদি অটো প্লে বক্স না ওপেন হয় তাহলে [ My Computer -> RightClick on
your Flash Drive -> Properties->Choose ReadyboostTab. ] সিলেক্ট
করুন ।)<br />
৩। এবার দুটো অপশন দেখতে পাবেন ।<br />
*. Dedicate this device to Ready boost : This will use entire memory of Flash drive as RAM.<br />
*. Use this Device : Using this youcan Reserve space for storing data in USB and the space left will be used as RAM.<br />
৪। আপনার পছন্দের অপশন সিলেক্ট করে OK দিন ।<br />
আপনার USB ড্রাইভ টি RAM এ Convert হয়ে গেল ।<br />
UNDO করতে ( goto My Computer -> Right Click on yourFlash Drive
-> Properties->Choose ReadyboostTab) & Select ” Do not use
this Device ” in the above step and Click OK.</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-24641669613291221092013-02-25T00:14:00.001+01:002013-02-25T00:14:17.562+01:00Firefox এর জন্য চরম দুটি Dictionary (Bengali to English ও English to Bengali) Add-ons কাজে লাগবেই<strong>Firefox</strong> এর ADD-ONS নিয়ে ঘাটতে ঘাটতে দুটি চমৎকার ADD-ONS পেয়ে গেলাম যা আমার কাছে দারুন লেগেছে আসা করছি আপনাদেরও ভাল লাগবে ।<br />
আমরা অনেকে অনেক ধরনের Browser ব্যবহার করি আর এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় Browser হচ্ছে Mozila Firefox, যাই হোক আজ আমি আপনাদের জন্য যে দুটি ADD-ONS এনেছি তা Mozila Firefox এ ব্যবহার করা যাবে । ADD-ONS দুটি মূলত (Bengali to English ও English to Bengali) Dictionary, যা খুবি সল্প সময় এর মধ্যে যে কোন Word এর অর্থ দ্রুত খুজে পারবেন ।<br />
<strong>ADD-ONS গুলো ব্যবহার করার জন্য প্রথমে আপনাকে Firefox ব্রাউজার থেকে নিচের দেওয়া লিঙ্কে যেতে হবেঃ</strong><br />
<strong>English to Bengali এর জন্য</strong> - <a href="https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/english-to-bangla-dictionary/?src=ss" rel="nofollow">https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/english-to-bangla-dictionary/?src=ss</a><br />
<strong>Bengali to English এর জন্য</strong> - <a href="https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/bangla-to-english-dictionary/?src=ss" rel="nofollow">https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/bangla-to-english-dictionary/?src=ss</a><br />
পেইজ টি আসলে দেখবেন<strong> Add to Firefox </strong>নামে অপশন আছে তাতে Click করুন ২০০kb এর মতন Download হবে, একটু পর নতুন একটি Window আসবে তাতে Install অপশন দেখবেন, Install এ Click করুন ব্যাস আপনার কাজ শেষ ।<br />
এখন আপনি কি ভাবে <strong>Dictionary</strong> টি ব্যবহার করবেন ???<br />
খুবি সহজ, আপনি আপনার Browser থেকে Browse করার সময় web Page এর যে শব্দের অর্থ জানেন না বা বুঝতে পারছেন না <strong>( সেটি Bengali কিংবা English যেকোনোটি হতে পারে )</strong> সেই শব্দ টি Mouse Pointer দিয়ে মার্ক করুন এবার Right button এ Click করুন দেখবেন ( get the bangla meaning of selected word এবং get the english meanin of selected word ) নামে দুটি অপশন এসেছে আপনার জেটি প্রয়োজন তাতে Click করলেই <strong> 2</strong> থেকে<strong> 5</strong> সেকেন্ড এর মধ্যে Word টির অর্থ প্রদর্শিত হবে ।riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-78737500838568881482013-02-02T11:07:00.000+01:002013-02-02T11:07:11.624+01:00নিজের বোকামির কারনে “Facebook hacking” এর কবলে পড়বেন না !! এবং জেনেনিন কিভাবে কারও facebook id password বাহির করতে হয় !!!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
একজন হ্যাকার সহজে অন্যের facebook user এর password বাহির করতে পারে
facebook phisher sofrware এর মাধ্যমে, আর এজন্যে হ্যাকার কে হতে হবে
premium user. আর যদি কেউ freeuser হয়ে থাকেন তবে তার সাইটি ১ঘন্টার মধ্যে
usa এর FBI group "cyber crime division" বন্ধ করে দিবে। আমি একজন freeuser
হয়ে hacking টা কিভাবে করে সেটা আপনাদের সাথে একটু share করছি :<br />
ডাউনলোড facebook phisher : <a href="http://www.plunder.com/Facebook-Phisher-download-6b7566cfdf.htm" target="_blank">http://www.plunder.com/Facebook-Phisher-download-6b7566cfdf.htm</a><br />
ডাউনলোড করে unzip করুন <br />
এক হিসেবে আপনিও হ্যাকিং করা জেনে নিলেন >>>>>>>>>><br />
প্রথমে <a href="http://www.vndv.com/" target="_blank">http://www.vndv.com/</a> এই সাইটি যান। সেখান হতে "<a href="http://www.zymic.com/" target="_blank">Zymic</a>" ঢ়ুকুন। তারপর sign up করে member হয়ে লগিন করুন। তারপর <a href="http://www.zymic.com/zcp/" title="Go to your Zymic member home page">Control Panel Home</a> এ
যান। সেখান থেকে " create new web host account" যান এবং free web
hosting এ name + password+ tick mark+ confirm reg(উদাহরন আমারটা : <a href="http://fbclick.vndv.com/index.html" target="_blank">http://fbclick.vndv.com/index.html</a> <আমি freeuser বলে আমারটা close করা হয়েছে><br />
নিচের ছবিটি খেয়াল করুন<তারেকবিডি হতে নেয়া,premium user দের জন্যে><img alt="facebook2[1]" class="alignnone size-full wp-image-9018" height="445" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/kiron/9011/facebook214.jpg" width="550" /><br />
যারা freeuser তাদেরও একই রকম হবে কিন্তু তারা ১ঘন্টার বেশি এই সুবিধাটি পাবেন না।<br />
>> যাই হোক তারপর...................<br />
আপনার
নতুন user host password দিয়ে login করুন। তারপর file manager এ যান
,আপনার user host দেখতে পারবেন। তারপর upload file click করুন।আপনি দেখতে
পারবেন ৩টি ফাইল।<br />
file 1: browse হতে facebook phisher unzip এর প্রথম file index. upload<br />
file 2:browse হতে facebook phisher unzip এর ২য় file log. upload<br />
file 3:browse হতে facebook phisher unzip এর ৩য় file login .upload<br />
>>> upload file index হতে permission click হতে সবগুলো box tick দেয়া।<br />
>>> upload file log হতে permission click হতে সবগুলো box tick দেয়া।<br />
>>> upload file login হতে permission click হতে সবগুলো box tick দেয়া। প্রত্যেকবার ok click করুন।<br />
এবার index file টি login করুন যেমন : <a href="http://*****.vndv.com/index.html" target="_blank">http://*****.vndv.com/index.html</a><br />
login
করার পর যে homepage আসবে, সেখান হতে যদি কেউ লগিন করে তার password টি
সহজে আপনি জেনে যাবেন। password জানার জন্যে আপনাকে আপনার সাইটে log এ
refresh/rename দেখতে হবে।<br />
## আপনি অনেক user id বানাতে পারবেন, সুতরাং আপনি নিজেই test করে দেখেন। আর সাবধান হয়ে যান hacking করা থেকে।<br />
### আপনি ইচ্ছা করলে আপনার বন্ধুদের সাথে মজা করতে পারবেন, তাদের বিভিন্ন সাইটে invite করে অথবা আপনার সাইটে invite করে।<br />
*****মনে রাখবেন এটা শুধু আপনাকে হ্যাকিং করা হতে help করবে এবং নিরাপদ রাখবে*******</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-60271133681766017352013-02-02T02:55:00.002+01:002013-02-02T11:51:30.578+01:00হ্যাকিং লার্নিং :: আইপি এড্রেস অনুসন্ধান করা এবং চ্যাটিংকৃত ব্যাক্তির অবস্থান জানা <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<h2>
ইমেইল দাতার আইপি অনুসন্ধান :</h2>
আপনার মেইলবক্স খুলুন। তার থেকে
যেকোন একটি ইমেইল খুলুন। Reply-তে ক্লিক করুন। এবার Show original এ ক্লিক
করুন। এখন যে তথ্যগুলো আসবে সেগুলো খুব ভালোভাবে খেয়াল করুন। সেখানেই
আপনি হয়ত ইমেইল দাতার আইপি দেখতে পাবেন। কিন্তু <a href="http://en.wikipedia.org/wiki/Gmail" target="_blank">gmail</a>
থেকে যদি কেউ আপনাকে মেইল করে তাহলে এই পদ্ধতি অনুসারে আপনি আইপি খুজে
পাবেন না। এখন উপায়? হ্যা হ্যা অস্থির হবেন না। এক্ষুনি তা বলছি।<br />
আসলে মূল ব্যাপারটি হচ্ছে <a href="http://en.wikipedia.org/wiki/Gmail" target="_blank">gmail</a>
সবসময় https ব্যবহার করে। আমরা সাধারনত ওয়েবসাইটের এড্রেসে দেখতে পাই http
যার সম্পূর্ণ রূপ হচ্ছে Hyper Text Transfer Protocol. আর https হচ্ছে এই
http এর secured রূপ। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। যার কারনেই জিমেইলে আপনি
আইপি খুজে পাবেন না। এখন যেই পদ্ধতিটির কথা আপনাদের বলব সেটি হচ্ছে প্রায়
সব ধরনের ইমেইল এড্রেস (ইয়াহুমেইল, জিমেইল, এমএসএন ইত্যাদি) থেকে আইপি বের
করার পদ্ধতি।<br />
প্রথমেই <a href="http://readnotify.com/" target="_blank">http://readnotify.com</a> সাইটটি খুলুন।<br />
এরপর এখানে রেজিষ্ট্রেশন করুন।<br />
এখন আপনি যার ইমেইল এড্রেস অনুসন্ধান করতে চান তার বরারব একটি মেইল লিখুন।
এবার ইমেইল টু সেকশন এরিয়ায় লিখুন victim’semailid.rednotify.com<br />
পাঠিয়ে দিন। যখন সে ইমেইলটি পড়বে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার রিডনোটিফাই
একাউন্টে তার আইপি চলে আসবে। আসলে রিডনোটিফাই একটি স্বয়ংক্রিয় লুকানো ছবি
আপনার ইমেইলের সাথে ঐ ব্যাক্তি বরাবর পাঠিয়ে দেয়। যার ফলে আপনি তার আইপি
পেয়ে যান। পদ্ধতিটি খুব কাজের।<br />
<h2>
অবস্থান অনুসন্ধান :</h2>
আমরা তো আইপি পেলাম এবার দেখব কিভাবে ঐ ব্যাক্তির অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়। অর্থাৎ ব্যাক্তিটি কোন দেশের কোন শহরে আছে তা জানা।<br />
প্রথমেই <a href="http://www.ip2location.com/" target="_blank">http://www.ip2location.com</a> সাইটটি খুলুন।<br />
এই সাইটটির খালি ঘরে আপনার কাঙ্খিত আইপি এড্রেসটি বসিয়ে দিন আর মজা দেখুন।<br />
আপনি যার সাথে চ্যাটিং করছেন তার অবস্থান জানা :<br />
আপনি
যার সাথে চ্যাটিং করছেন তাকে তার আইপি সম্বন্ধে জিগ্যেস করুন। সে বললে তো
বলতে হবে আপনার ভাগ্য সুপ্রসন্ন। আর না বললে কি করবেন? একটু অপেক্ষা করুন
বলছি।<br />
এখানে একটি ব্যাপার উল্লেখ করার মত আর তা হচ্ছে আগে আমরা একটি কমান্ডের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। <a href="http://en.wikipedia.org/wiki/Netstat" target="_blank">netstat</a>
-n এর কথা মনে আছে? হ্যা এই কমান্ডটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ইন্টারনেটে
যতগুলো কানেকশনের সাথে যুক্ত আছেন ঠিক ততগুলোর তথ্যই এই কমান্ডটির মাধ্যমে
পাওয়া যাবে। আরেকটু ভেঙ্গে বলছি। ধরুন, মনে করুন আপনি ফেসবুকে,জিমেইলে
এবং টেকটিউনসে একই সঙ্গে প্রবেশ করে আছেন। উপরের কমান্ডটি এই তিনটি
সার্ভার সম্পর্কেই আপনার কাছে তথ্য সাপ্লাই করবে। বর্তমানে ইন্টারনেটে এক
এক ব্যাক্তি চ্যাটিং এর এক এক পন্থা ব্যবহার করে। যেমন : ICQ Messenger,
MSN Messenger, <a href="http://en.wikipedia.org/wiki/Yahoo%21_Messenger">Yahoo Messenger</a>, Gtalk, <a href="http://en.wikipedia.org/wiki/Meebo">Meebo</a>,
Gigsby, AIM ইত্যাদি। তাহলে বুঝুন কতটুকু ঝামেলার কাজ করতে যাচ্ছেন আপনি?
আর এ কারনেই নিচে ধাপে ধাপে কয়েকটি ক্ষেত্র দেয়া হল। লক্ষ করুন।<br />
<h2>
ক্ষেত্র-১</h2>
যদি
আপনি ICQ Messenger এ চ্যাট করেন আর সেখানের কারও অবস্থান জানতে চান তাহলে
এ পদ্ধতিটি কাজে লাগান। ICQ Messenger এর কাজ করার ধরন হচ্ছে
(আপনি->আপনার বন্ধু->আপনি) এইভাবে। তাই কারও আইপি সংগ্রহ করা
এক্ষেত্রে খুব সহজ কাজ। মনে করুন আপনি কারও আইপি জানতে চাচ্ছেন তাহলে তাকে
হিট করুন কিন্তু চ্যাটিং শুরু করবেন না। এবার
Start->Run->cmd->netstat -n<br />
এন্টার দিন। যে আইপিগুলো আসবে তা
কোন রাফ কাগজে লিখে রাখুন। এবার আপনি তার সাথে চ্যাটিং আরম্ভ করুন। আবার
Start->Run->cmd-><a href="http://en.wikipedia.org/wiki/Netstat">netstat</a> -n<br />
এন্টার দিন। এবার আপনি সেখানে নতুন একটি আইপি দেখতে পাবেন। আর এই
ব্যাক্তির সাথেই আপনি এখন চ্যাটিং এ ব্যাস্ত। এবার কিভাবে তার অবস্থান বের
করবেন তা নিশ্চয়ই আর বলে দিতে হবে না।<br />
<div style="text-align: center;">
<img alt=""learn to hack ip" "www.mahedi.info"" class="aligncenter" height="310" src="http://www.thecodebreakers.com/index_files/hacking.jpg" width="423" /></div>
<h2>
ক্ষেত্র-২</h2>
.::: <a href="http://en.wikipedia.org/wiki/Yahoo%21_Messenger">Yahoo Messenger</a>, MSN Messenger, <a href="http://en.wikipedia.org/wiki/Google_Talk">GTalk</a> Messenger এর ক্ষেত্রে :::.<br />
উপরোক্ত মেসেন্জারগুলোর কাজ করার ধরন হচ্ছে (আপনি-মেসেন্জারের
সার্ভার-আপনার বন্ধু) এইভাবে। এখানে যদি আপনি ক্ষেত্র-১ এর পদ্ধতি কাজে
লাগান তাহলে আপনি মেসেন্জারের আইপি পাবেন, ব্যাক্তির না। এইক্ষেত্রে আপনি
চালাতে পারেন সোস্যাল ইন্জিনিয়ারিং। যদিও এটা নিয়ে পরবর্তী অধ্যায়ে আলোচনা
হবে তথাপি এখানে কিছু পরিচিতি দেয়া হচ্ছে। সোস্যাল ইন্জিনিয়ারিং হচ্ছে
কাউকে বোকা বানিয়ে তাকে হ্যাকিং করা। আর এই মেসেন্জারের ক্ষেত্রে (মনে
রাখবেন অধিকাংশ মেসেন্জারই এই কাজটি করে থাকে) আপনি আপনার সাথে চ্যাটিংকৃত
ব্যাক্তিটিকে বলুন আপনার কাছে কোন ফাইল পাঠাতে বা তাকে আপনি কিছু পাঠাতে
পারেন, সেটা হতে পারে কোন ছবি বা আপনার ছবি। যদি সে রাজি হয় তাহলে
ক্ষেত্র-১ এর পদ্ধতি চালিয়ে যান। যখন আপনি তার সাথে চ্যাটিং করবেন তখন আপনি
অতিরিক্ত যে আইপি এড্রেসটি দেখতে পাবেন সেটি হচ্ছে মেসেন্জারের আইপি আর
যখন সে আপনার কাছে কোন কিছু পাঠাবে তখন আরেকটি নতুন আইপি দেখতে পাবেন, সেটি
হচ্ছে তার আইপি। এছাড়াও আরও একটি উপায় আছে তা হল, আপনি তাকে আপনার কাছে
একটি মেইল পাঠাতে বলতে পারেন। যখনই সে মেইল পাঠাবে আপনি রিডনোটিফাই পদ্ধতি
চালিয়ে যান যা আগে বলা হয়েছে। কোন প্রশ্ন?<br />
<h2>
ক্ষেত্র-৩</h2>
.::: Meebo, Gigsby, Trillion ইত্যাদি মাল্টি চ্যাটিং ইন্জিনের ক্ষেত্রে :::.<br />
এক্ষেত্রে কোন পদ্ধতি নেই। শুধু এতটুকুই করা যায় তা হল আপনি বলতে পারেন
আপনাকে মেইল করতে আর আপনি রিডনোটিফাই পদ্ধতি চালাতে পারেন। আসলে কারও আইপি
পাওয়া তেমন কঠিন কাজ নয় আর এটা তেমন বড় ধরনের কাজও নয়। আইপি এড্রেসের
ব্যাপারে বলতে গেলে অনেক কথা বলতে হয়। আইপি এড্রেস রয়েছে বিভিন্ন ধরনের।
আবার সেখানে সাবনেট আইডি এবং হোস্ট আইডি নামক ব্যাপার রয়েছে। এছাড়াও আপনি
একটি ওয়েবসাইট শুধু আইপি এড্রেস লিখেই প্রবেশ করতে পারেন যদিও সেখানে
হেক্সা ট্রান্সফার এবং কোস্ট্রা ট্রান্সফার নামক ব্যাপার থেকেই যায়। কিন্তু
বিশ্বাস করুন এতকিছু এখন আর আপনার করা লাগবে না। আপনি শুধুমাত্র একটি
কমান্ডের সাহায্যেই আপনার আইপির নারিনক্ষত্র বের করতে পারবেন। পদ্ধতিটি
অনুসরন করুন।<br />
Start->Run->cmd->ipconfig/all<br />
এন্টার চাপুন। সকল তথ্য এখন আপনার সামনে চলে আসবে। এছাড়াও inconfig/series কমান্ডটিও ব্যবহার করা যায় তবে netstat -n এটিই প্রসিদ্ধ।</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-32949589435710272312013-02-02T02:52:00.002+01:002013-02-02T11:52:06.749+01:00হ্যাকিং লার্নিং :: আইপি(IP) এড্রেস কি? এর বিতর্কিত ব্যবহার <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<h2>
আইপি এড্রেস কি?</h2>
আইপি এড্রেস(IP Address) এর সম্পূর্ন ইংরেজী
রূপ হচ্ছে Internet Protocol Address. ভার্চুয়াল জগৎ থেকে আপনি যে তথ্য
নিচ্ছেন তার উপর ভিত্তি করে আইপি এড্রেস হচ্ছে একটি অদ্বিতীয় এড্রেস।
অর্থাৎ আপনি যে আইপি এড্রেসটির মালিক তা আর কারও কাছে নেই। আপনার
ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এই আইপি এড্রেস এর মাধ্যমেই অবগত থাকেন,
তিনি আপনার কাছে যে তথ্য পাঠাচ্ছেন এবং আপনি তা যথাযথভাবে পাচ্ছেন।<br />
<h2>
আপনার নিজের আইপি এড্রেস দেখা :</h2>
<ul>
<li>প্রথমে Start->Run->খালি ঘরে লিখুন cmd</li>
<li>এবার কী-বোর্ড থেকে এন্টার চাপুন।</li>
<li>একটি কমান্ড এরিয়া দেখতে পাবেন। সেখানে লিখুন netstat -n</li>
<li>এন্টার চাপুন। একটি লিস্ট আপনার সামনে আসবে। লোকাল এড্রেসের দিকে খেয়াল করুন। যেটি প্রথমে আসবে সেটিই আপনার আইপি এড্রেস।</li>
</ul>
দ্বিতীয় নিয়ম : আপনার ব্রাউজারের এড্রেস বারে লিখুন <a href="http://www.whatismyip.com/" target="_blank">http://www.whatismyip.com</a><br />
একটি ওয়েবসাইট খুলবে। সেখানেই বড় অক্ষরে আপনি আপনার বর্তমান আইপি দেখতে পাবেন। নিচের লিস্টটি মনে রাখুন। পরবর্তীতে কাজে লাগবে।<br />
ftp—->21<br />
smtp—>25<br />
dns—->53<br />
http—>80<br />
https—->81<br />
pop3—->110<br />
telnet—>23<br />
নাম্বারগুলো হচ্ছে পোর্ট নাম্বার। এ সম্পর্কে পরে কোন এক সময় আলোচনা করা হবে।<br />
<div style="text-align: center;">
<br /></div>
<h2>
কোন ওয়েবসাইটের আইপি বের করার নিয়ম :</h2>
যদি
আপনি কোন ওয়েবসাইট বা কোন ব্যক্তির একাউন্ট বা তার পিসি হ্যাক করবেন
তাহলে সবর্প্রথম যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে তার আইপি এড্রেস সংগ্রহ করা।
যতক্ষন পযর্ন্ত না আপনি তার আইপি এড্রেস বের করতে পারছেন ততক্ষন পযর্ন্ত
আপনি তার কি ই বা করতে পারবেন? এখন আপনাদের দেখাচ্ছি যেভাবে কোন ওয়েবসাইটের
আইপি এড্রেস বের করবেন।<br />
<ul>
<li>প্রথমে Start->Run->খালি ঘরে লিখুন cmd</li>
<li>এবার কী-বোর্ড থেকে এন্টার চাপুন।</li>
<li>একটি কমান্ড এরিয়া দেখতে পাবেন। সেখানে লিখুন tracert websitename</li>
<li>এন্টার চাপুন। এখন কিছু তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার সামনে আসবে।</li>
</ul>
আপনি
সেখানে নীল রংয়ের কিছু লেখা দেখতে পাবেন। আপনি সেখানেই আপনার কাঙ্খিত
আইপি এড্রেসিট দেখতে পাবেন। নীল লেখাগুলোর প্রথম লাইনেই আপনি আইপিটি
দেখতে পাবেন। দ্বিতীয় লাইন সহ এভাবে সবোর্চ্চ ৩০টি হুপ দেখতে পাবেন।<br />
<h2>
হুপের ব্যাখ্যা :</h2>
যখন
আপনি কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্ঠা করেন তখন আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিছু
তথ্য সেই ওয়েবসাইটের কাছে প্রেরন করেন যার প্রতিউত্তরে সেই ওয়েবসাইটটিও
আপনার কাছে কিছু তথ্য প্রেরন করে (যার ফলাফল স্বরূপ আপনি ওয়েবসাইটটিকে
দেখতে পান)।এই প্রক্রিয়াটি চলতেই থাকে। মনে করুন আপনি কমান্ড এরিয়ায়
লিখলেন tracert yahoo.com<br />
তখন আপনার এই তথ্যের প্যাকেজটি গুগলের
সার্ভারে (যেখানে তথ্য জমা থাকে) যাবে।গুগলও আপনাকে এর প্রতিউত্তর পাঠাবে।
যেহেতু গুগল একটি বড় সাইট সেহেতু এর অনেকগুলো সার্ভার রয়েছে। সুতরাং
প্রতিউত্তরগুলো সেসকল সার্ভার থেকেই আসে। এবার আপনি আপনার কমান্ড এরিয়ায়
লক্ষ করুন সেখানে সবোর্চ্চ ৩০টির মত আইপি হুপ রয়েছে। এতগুলো আসার মানে
হচ্ছে, গুগল তার যতগুলো সার্ভার থেকে আপনার কাছে তথ্য প্রেরন করছে সেই
সার্ভারগুলোর আইপি হুপই আপনি দেখতে পাচ্ছেন।<br />
কমান্ড এরিয়ায় আপনি *
ধরনের কিছু চিন্হ দেখতে পাবেন। এর মানে হচ্ছে এই যে সে স্থানগুলোতে
ফায়ারওয়াল স্থাপন করা রয়েছে যাতে করে যে কেউ সহজে আক্রমন করতে না পারে।<br />
<h2>
সাধারন ভূল-ধারনা :</h2>
<div style="text-align: center;">
<img alt=""google hack" "www.mahedi.info"" class="aligncenter" height="205" src="http://www.instablogsimages.com/images/2010/05/15/google-hacking_kHEax_48.jpg" title="" width="335" /></div>
অনেকেই
আছেন যারা মনে করেন যে ইন্টারনেট থেকে কোন উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন স্পশর্কাতর
তথ্য বা তথ্যাদি দেখা বা জানা যায় না। আসলে এটি ভূল ধারনা। মনে করুন
ইন্টারনেটে অনেকেই হটফাইল বা রেপিডশেয়ারের প্রিমিয়াম একাউন্ট দেয়, যা থেকে
আপনি উপকৃত হন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আপনি জানেন না এই একাউন্ট কোথা থেকে
দেয়া হয়েছে? আপনি ইচ্ছে করলেই এসব তথ্য জানতে পারেন।<br />
যখন আপনি কমান্ড
এরিয়ায় কোন ওয়েবসাইটের বিপরীতে nslookup লিখে এন্টার দিবেন তখন হয়ত এরকম
লেখাও আসতে পারে যে You are now authentized to this route.<br />
এ রকম
কিছু লেখা দেখলেই আপনি বুঝে নেবেন যে, ওই ওয়েবসাইটে স্পশর্কাতর তথ্য
রয়েছে। ওই ওয়েবসাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনি নিচের ওয়েবসাইটগুলো
ব্যবহার করতে পারেন।<br />
<br />
<ul>
<li><a href="http://www.dnsstuff.com/" target="_blank">http://www.dnsstuff.com</a></li>
<li><a href="http://www.whois.net/" target="_blank">http://www.whois.net</a></li>
<li><a href="http://www.who.is/" target="_blank">http://www.who.is</a></li>
</ul>
ঐ
সকল ওয়েবসাইটে শুধুমাত্র ওয়েবসাইটটির নাম দিয়েই আপনি এর আইপি, স্থান,
মালিকের নাম, কবে কেনা হয়েছে, মেয়াদ কত দিনের, দৈনিক ভিজিটর সংখ্যা, নেম
সার্ভার ইত্যাদি বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। তথ্য জোগাড় করা একজন হ্যাকারের
প্রাথমিক কাজ। এটি না করলে আপনি কিছুই করতে পারবেন না। আশা করছি আপনারা
কোন ওয়েবসাইটের ব্যাপারে প্রাথমিক তদন্তের কাজটি যথাযথভাবে করতে পারবেন।
এতক্ষন আপনারা যা শিখলেন তা হচ্ছে শুধুমাত্র ওয়েবসাইট কেন্দ্রিক। পরবর্তী
অধ্যায়ে আপনাদেরকে জানাব কিভাবে কোন ব্যাক্তিকে ট্রেস করবেন। সে পযর্ন্ত
ভালো থাকুন।</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-77900712541031783052013-02-02T02:21:00.001+01:002013-02-02T02:21:43.381+01:00বাড়িয়ে নিন আপনার Mozilla Firefox এর গতি!!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
নিচের Step গুলি অনুসরন করুন:<br />
১) প্রথমে আপনার Browser এর Address Bar এ “about:config” লিখে Enter চাপুন।<br />
২) তারপর কোন Notification পেলে Ok ক্লিক করুন।<br />
৩) উপরের Search Box এ “network.http” লিখুন এবং Enter চাপুন।<br />
৪) “‘network.http.pipelining” এবং ”network.http.proxy.pipelining” এই দুটি Option এ Double Click করুন।<br />
৫) “network.http.pipelining.maxrequests” Right Click করে Value টাকে “30” তে Modify করুন।<br />
৬) খালি জায়গায় Right Click করে “New” Select করুন তারপর “integer” Select করুন।<br />
৭) তারপর “nglayout.initialpaint.delay”এই Name টি লিখুন এবং OK Press করুন তারপর Type করুন “0”<br />
ব্যাস!! কাজ শেষ!! আবার দেখুন আপনার Firefox কত Fast হয়ে গেছে!!<br />
মনে রাখবেন আপনার Firefox Browser অবশ্যই নতুন ভার্সন এর হতে হবে । </div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-46253119374177061362013-01-16T00:56:00.001+01:002013-01-16T00:56:54.200+01:00Firefox 4 বাংলা পড়া ও লেখা সমস্যার সমাধানআপনারা যারা অভ্র সফটওয়্যার ব্যবহার করেন তারা avro সেট আপ করার সময় নিশ্চয়ই complex script সেট আপ দিয়েছেন। যদি complex script না বুঝা যায় তাহলে ঝামেলা না করে internet থেকে solaiman lipi font ডাউনলোড করে control panel->font(Xp) এ গিয়ে ফন্ট টা কপি করে paste করে দিন।<br />
এর পর নিচের screen shot অনুসরণ করুন।<br />
প্রথমে ফায়ারফক্স এর tools->options এ গেলে নিচের screen আসবে।এখানে default font হিসেবে অন্য font থাকবে।<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/tips-and-tricks/tune-id/68055/1-540/" rel="attachment wp-att-68056"><img alt="ফায়ারফক্স " class="aligncenter size-full wp-image-68056" height="438" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/mithuncse07/68055/1.jpg" title="" width="485" /></a><br />
আপনার কাজ হল default font এর পাশে যে advanced tab আছে সেটাতে click করুন।<br />
তারপর নিচের screen এর মত সেটিং করে দিন। default character encoding অবশ্যই Unicode(Utf-8) select করবেন।তারপর Firefox restart করুন।আশা করি সমাধান হবে।<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/tips-and-tricks/tune-id/68055/2-410/" rel="attachment wp-att-68058"><img alt="" class="aligncenter size-full wp-image-68058" height="341" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/mithuncse07/68055/2.jpg" title=" " width="435" /></a><br />
এটা অন্য ইউনিকোড বাংলা font দিয়েও করা যায়। যেহেতু solaiman lip ফন্ট বাংলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে সুন্দর তাই এটা দিয়ে দেখলাম।<br />
SoiaimanLipi download করুন <a href="http://www.mediafire.com/?hhu2b2244c72y96" target="_blank">এখান </a>riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-13854859369077750942012-12-24T13:30:00.001+01:002013-05-03T11:14:31.718+02:00এবার বাড়ান আপনার Laptop/Desktop এর Screen Resulation (for Winows 7 and 8 Beta only)<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
সেজন্য আমি একটি solution দিলাম ( tested with Windows 7 and 8 ) ...<br />
also tested with all laptops / desktops with Windows 7 and 8 ! Windows 98 / XP mayn't support that ! )<br />
Originally আমাদের Screen Regulation এর step কম থাকে , যেমন ATOM Processor এর ক্ষেত্রে maximum resulation : <b>1024x600</b><br />
<img alt="" src="http://picturespk.pk/images/bwy1324816475u.jpg" /><br />
১। Start menu থেকে “ Run “ ক্লিক করুন<br />
<img alt="" height="185" src="http://picturespk.pk/images/bfi1324815914k.jpg" title=" " width="344" /><br />
২। Type : “ regedit “ and press OK !<br />
<img alt="" src="http://picturespk.pk/images/opt1324815981t.jpg" /><br />
৩। Press : Ctrl + F / or go to Edit > Find<br />
<img alt="" src="http://picturespk.pk/images/klz1324816061l.jpg" /><br />
৪। " Display1_DownScalingSupported " লিখে search দিন এবং wait করুন 2-3 min<br />
<img alt="" src="http://picturespk.pk/images/bwy1324816135u.jpg" /><br />
৫/ Right Click করে Modify click করুন<br />
<img alt="" src="http://picturespk.pk/images/klz1324816218o.jpg" /><br />
৫/ Value Data “ 0 “ থেকে “1” করে ok press করুন<br />
<img alt="" src="http://picturespk.pk/images/opt1324816306p.jpg" /><br />
৬/ RESTART করুন<br />
এবার দেখুন Magic !!! <img alt=";)" class="wp-smiley" src="http://s.techtunes.com.bd/wp-includes/images/smilies/icon_wink.gif?e83a2c" /><br />
<img alt="" src="http://picturespk.pk/images/bwy1324816383u.jpg" /><br />
<b>PS</b>
:: I am informing again that this trick is only for windows 7 and
windows 8 Beta users , so other backdated OS users do not try it and do
not ask any illogical question ! Thank You ! <img alt=":)" class="wp-smiley" src="http://s.techtunes.com.bd/wp-includes/images/smilies/icon_smile.gif?e83a2c" /></div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-41232775237559553462012-11-10T00:52:00.002+01:002012-11-10T00:52:40.063+01:00যারা নেট ব্যবহার করেন, আইটি দক্ষ এবং সকলের জন্য এমন একটি সফটওয়্যার পরিচয় করিয়ে দিব যার সাহায্যে ঘরে বসে পৃথিবীর যে কোন কম্পিউটারে কাজ করতে পারব<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<br /><div style="text-align: center;">
‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ’</div>
আশাকরি
মহান আল্লাহর অশেষ কৃপায় সুস্থ থেকে বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন। অবশ্যই
কামনাও তাই। আধুনিক সভ্যতার এ যুগে নিজেকে যোগ্য ও গতিশীল ব্যক্তি হিসেবে
গড়ে তুলা এক অপরিহার্য দাবী। এ ক্ষেত্রে টেকটিউনস এর ভূমিকা অপরিসীম।<br />
যাক আসল কাজটা শুরু করি।<br />
প্রথমে আপনাকে TeamViewer সফ্টওয়্যারটা ইনস্টল করতে হবে। Google এ TeamViewer লিখে সার্চ করে প্রথমটাই ডাউনলোড় করে নেন।<br />
যে ভাবে ইনস্টল করবেন।<br />
প্রথমে TeamViewer আইকন এর উপর ডাবল ক্লিক অথবা এর উপর ডান বাটন ক্লিক করে Open ক্লিক করুন নিচের ডায়লগ বক্সটি আসবে।<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/sci-tech/tune-id/69829/tv-6-setup/" rel="attachment wp-att-69837"><img alt="" class="alignnone size-full wp-image-69837" height="394" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md.-nourodduza/69829/TV-6-setup.jpg" width="505" /></a><br />
Install Select করে Next এ ক্লিক করুন।<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/sci-tech/tune-id/69829/tv-6-setup1/" rel="attachment wp-att-69841"><img alt="" class="alignnone size-full wp-image-69841" height="397" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md.-nourodduza/69829/TV-6-setup1.jpg" width="508" /></a><br />
উক্ত
ডায়ালগ বক্সে আপনি যেভাবে ব্যবহার করতে চান তা সিলেক্ট করে দিয়ে Next
বাটনে ক্লিক করুন। সাধারনত আমরা Personal টা ব্যবহার করে থাকি চাইলে আপনিও
তা করতে পারেন।<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/sci-tech/tune-id/69829/tv-6-setup2/" rel="attachment wp-att-69842"><img alt="" class="alignnone size-full wp-image-69842" height="397" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md.-nourodduza/69829/TV-6-setup2.jpg" width="508" /></a><br />
উক্ত ডায়ালগ বক্সে নিচের অপশন দুইটিতে টিকমার্ক দিয়ে আবার Next বাটনে ক্লিক করুন।<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/sci-tech/tune-id/69829/tv-6-setup3/" rel="attachment wp-att-69844"><img alt="" class="alignnone size-full wp-image-69844" height="397" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md.-nourodduza/69829/TV-6-setup3.jpg" width="508" /></a><br />
এভাবে ইনস্টল প্রক্রিয়া শেষ করুন।<br />
অতপর: TeamViewer এর Screen দেখা যাবে। যদি দেখা না যায় ডেক্সটপ থেকে TeamViewer এর আইকনের উপর ডাবল ক্লিক করুন।<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/sci-tech/tune-id/69829/tv-6-setup4/" rel="attachment wp-att-69846"><img alt="" class="alignnone size-full wp-image-69846" height="435" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md.-nourodduza/69829/TV-6-setup4.jpg" width="549" /></a><br />
<h1>
<span style="color: navy;"><strong><span style="text-decoration: underline;">উল্লেখ্য: এখইভাবে আপনার পার্টনারকেও সেইম কাজটা করে নিতে হবে। </span></strong></span></h1>
<strong></strong><strong></strong><br />
বস কাজ শেষ।<br />
এখন
আপনি যে কম্পিউটারে কাজ করবেন তার ID টা আপনার Partner ID এর ঘরে স্পিস না
দিয়ে লিখে নিন। তারপর Connect to partner এ ক্লিক করুন অথবা Keyboard থেকে
এন্টার চাপুন।<br />
যেমন:<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/sci-tech/tune-id/69829/tv-6-setup5/" rel="attachment wp-att-69847"><img alt="" class="alignnone size-full wp-image-69847" height="435" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md.-nourodduza/69829/TV-6-setup5.jpg" width="549" /></a><br />
একটি ডায়ালগ বক্স আসবে এবং পাসওয়ার্ড চাইবে।<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/sci-tech/tune-id/69829/tv-6-setup6/" rel="attachment wp-att-69848"><img alt="" class="alignnone size-full wp-image-69848" height="186" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md.-nourodduza/69829/TV-6-setup6.jpg" width="386" /></a><br />
আপনার partner এর পাসওয়ার্ড টা দিয়ে Log On করুন। দেখুনতো কি ঘটল, আপনার partner এর ডেক্সটপ আপনার সামনে।<br />
<a href="http://techtunes.com.bd/sci-tech/tune-id/69829/tv-6-setup7/" rel="attachment wp-att-69849"><img alt="" class="alignnone size-full wp-image-69849" height="515" src="http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/md.-nourodduza/69829/TV-6-setup7.jpg" width="700" /></a><br />
আপনি
একসাথে দুইটা ডেক্সটপ এ কাজ করতে পারছেন কি মজার তাইনা!!! এখন আপনি ওনার
কম্পিউটারে যে কোন কাজ করে দিতে পারবেন। শুধু তাই নয় যদি কোন ফাইলের দরকার
হয় উপরের File transfer এর মাধ্যমে করে নিতে পারেন।</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-28154440382780817532012-09-02T23:52:00.000+02:002012-09-02T23:52:22.337+02:00আপনার পিসিকে করে তুলুন স্পিডি এবং স্ট্যাবল<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<ins style="border: none; display: inline-table; height: 60px; margin: 0; padding: 0; position: relative; visibility: visible; width: 468px;"><ins id="aswift_1_anchor" style="border: none; display: block; height: 60px; margin: 0; padding: 0; position: relative; visibility: visible; width: 468px;"></ins></ins><br />
পিসির পারফরমেন্স যদি নতুন কেনা পিসির মতো না হয়, তবে কার ভালো লাগে বলুন? তাইতো পিসিকে অপ্টিমাইজ করার কৌশল নিয়ে আমার এ পোস্ট।<b> </b>ব্লগসাইটে এটিই আমার প্রথম লেখা। তাই ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এই বিষয়ে অনেক অনেকেই<span id="more-21639"></span> অনেক পোস্ট পড়েছেন, এবং লিখেছেনও। তারপরও আশা করি আমারটা পড়লে ভুল করবেননা।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;"><img alt="" class="aligncenter" height="400" src="http://picturespk.pk/images/jdv1308304574p.png" width="400" />Turn off auto play</span></b><br />
কম্পিউটার ভাইরাস ছড়ানোর জন্য প্রধানত দায়ী পেনড্রাইভ। যখন কম্পিউটারে
পেনড্রাইভ লাগানো হয়, তখন অনেক সময় পেনড্রাইভ অটো ওপেন হয়ে যায়। ফলে ভাইরাস
ছড়িয়ে পড়ে। আর ভাইরাস তো কম্পিউটারকে স্লো করে ফেলে। তাই অটো প্লে বন্ধ
করতে হবে। <b> </b><br />
Run→gpedit.msc→enter→user configuration→administrative templates→system→turn off auto<b> </b>play→enable→all drive→ok. (Windows 7<b> </b>এর জন্য প্রযোজ্য নয়।)<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">Antivirus software</span></b><span style="text-decoration: underline;"> </span><b><span style="text-decoration: underline;">ব্যবহার করা </span></b><b> </b><br />
ফ্রী Antivirus software এর মধ্যে সবচেয়ে ভালো <b>Avast Antivirus</b>।<b> </b>এটিতে নতুন ভার্সন ও ভাইরাস definition অটো আপডেট হয়।<b> </b><br />
Antivirus software এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করার জন্য নিচের কোডটি কপি করে <b>Back</b>4<b>uvirus.com</b> নামে সেইভ করুন।<b> </b><br />
<b>X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H*</b><br />
সেইভ করার সময় এন্টিভাইরাস সতর্কবাণী দেখাতে পারে। যদি দেখায় তবে বুঝতে হবে এন্টিভাইরাসটি ঠিকমত কাজ করছে।<br />
<b>বি</b><b>. </b><b>দ্র</b><b>.</b> এটি কোন ভাইরাস নয়, <b>EICAR</b><b> </b>দ্বারা develop<b> </b>করা একটি স্ট্যান্ডার্ড ট্যাস্ট ফাইল।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">ব্রাউজারে </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">safe browsing tool</span></b><span style="text-decoration: underline;"> </span><b><span style="text-decoration: underline;">ব্যবহার</span></b><b><span style="text-decoration: underline;"> করা</span></b><b> </b><br />
ইন্টারনেটে ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে ব্রাউজারে extension যোগ করা যায়। এমন একটি<b> </b>extension<b> </b>হলো web of trust বা সংক্ষেপে<b> </b><b>WOT</b>. কোন ওয়েবসাইটে যদি ভাইরাস থেকে থাকে তবে এই<b> </b>extension ঐ ওয়েবপেইজটি ব্লক করে সতর্ক করে।<b> </b><br />
মজিলার ক্ষেত্রে<b> </b>Tools→add ons→get add ons এ গেলেই পাওয়া যাবে।<br />
ইন্সটল করলে লোকেশান বারের কাছে একটি আইকন আসবে। ভিজিটকৃত সাইটটি নিরাপদ হলে এর রঙ হবে<b> </b>সবুজ।<br />
*এছাড়া <b>MCAFEE SITE ADVISOR</b><b> </b>ব্যবহার করতে পারেন।<b> </b><br />
<b><span style="text-decoration: underline;">Windows </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">এর অপ্রয়োজনীয় ফিচার বন্ধ করা</span></b><b> </b><br />
*right button to my computer→properties→ advanced →setting(performance)→adjust for best performance→ok.<br />
*এতে টাস্কবার ক্লাসিক ভিউ হয়ে যায়। এটি পরিবর্তন করতে ডেস্কটপ এর খালি
জায়গায় রাইট বাটন ক্লিক করে properties→appearance→windows & buttons এ
পছন্দের visual style দিতে হবে। (windows 7 এ personalize এ যেতে হবে)<br />
*যেহেতু এর ফলে XPতে common task চলে যায়, তাই এটি আনতে হলে যেতে হবে
tools→folder options→show common task in folder→ok. (windows 7 এ common
task থাকেনা।)<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">System Restore </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">বন্ধ করা</span></b><br />
এজন্য my computer এ right button ক্লিক করে properties, এরপর system
restore এ যেতে হবে। এরপর C ড্রাইভ ছাড়া বাকী ড্রাইভগুলোর system restore
বন্ধ করতে হবে। এতে ড্রাইভগুলোতে খালি জায়গার পরিমাণ বেড়ে যাবে।<b> </b>(Windows 7<b> </b>এ system restore বন্ধ করা থাকে)<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">অটো চালু হওয়া প্রোগ্রাম বন্ধ করা</span></b><br />
run→msconfig→ start up এ গিয়ে প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম (যেমন- অ্যান্টিভাইরাস) বাদে বাকীগুলো disable করা।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;"> </span></b><br />
<b><span style="text-decoration: underline;">অপ্রয়োজনীয় সার্ভিসসমূহ বন্ধ করা</span></b><b> </b><br />
সিস্টেমের সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্ভিসসমূহ চালু হয়ে যাবে – এর প্রয়োজন
নেই। বন্ধ করতে হলে যা করতে হবে –run→msconfig→services→অপ্রয়োজনীয় সার্ভিস
disable.<br />
Hide all microsoft service এ টোগল করে রাখাই ভালো।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">শাটডাউনের সময় কমিয়ে দিন</span></b><br />
1. run→regedit→ok→hkey_current_user→controlpanel→desktop→waittokillapptimeout→double click→1000→ok<br />
2. run→regedit→ok→hkey_current_user→controlpanel→desktop→hungapptimeout→1000→ok<br />
3. run→regedit→ok→hkey_user→.default→controlpanel→desktop→waittokillapptimeout→1000→ok<br />
4. run→regedit→ok→hkey_local_machine→system→currentcontrolset→control→waittokillservicetimeout→1000→ok<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">অপ্রয়</span></b><b><span style="text-decoration: underline;">ো</span></b><b><span style="text-decoration: underline;">জনীয় </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">software </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">আনইন্সটল করা</span></b><b> </b><br />
*যে সব সফটওয়্যার সব সময় কাজে লাগে না সেগুলো অপ্রয়োজনের সময় আনইন্সটল করে রাখা। এক্ষেত্রে আমার ভালো লাগে <b>Iobit uninstaller</b>. এর powerfull scan অপশনটি খুবই চমৎকার।<br />
*অপ্রয়োজনীয় windows প্রোগ্রাম বন্ধ করতে Control panel→add or remove
program→ add or remove windows components এ গিয়ে Accsessories &
Utilities, Internet Explorer, Windows Media Player, Microsoft .NET
Framework,…… ছাড়া বাকীগুলো থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিয়ে next→ok দিতে হবে।<br />
*Windows এর গেইমস remove করতে হলে run→appwiz.cpl→ add or remove
windows components→details এ ক্লিক করে games থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিতে
হবে।<br />
***আমার কাছে লক করার সফটওয়্যারগুলো অপ্রয়োজনীয় মনে হয়। আপনার ফাইলগুলো
zipped folder এ রেখে file এ গিয়ে add a password এ পাসওয়ার্ড দিলেই তো
হয়ে গেলো।<br />
এই পোস্টটিও (<a href="http://www.bigganprojukti.com/post-id/2953">http://www.bigganprojukti.com/post-id/2953</a>) দেখতে পারেন।<br />
***একটি চমৎকার সফটওয়্যার হচ্ছে <b>freeopener</b>. এটি দিয়ে অনেক ধরনের ফাইল খুলা যায়।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">Portable software </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">ব্যবহার করা</span></b><br />
এগুলোতে ইন্সটলের ঝামেলা নেই, সিস্টেম ড্রাইভ এ জায়গাও দখল করে না। Portable software এর সমাহার রয়েছে <b>www.portableapps.com</b> এ। নিজে ও তৈরি করতে পারেন।<b> </b><br />
<b><span style="text-decoration: underline;">কম </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">সাইজ</span></b><b><span style="text-decoration: underline;"> এর সফটওয়্যার ব্যবহার করা</span></b><b> </b><br />
অন্যান্য সুবিধা একই থাকলে সিস্টেম ড্রাইভে কম জায়গা দখল করে এমন সফটওয়্যার ব্যবহার করা। যেমন- Adobe Reader (204MB) এর পরিবর্তে <b>Foxit Reader</b>(11MB) ব্যবহার করা।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">অযাতিত</span></b><b><span style="text-decoration: underline;">, </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করা</span></b><br />
কাজ করার সময় অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল তৈরি হয়, যেগুলো ডিলিট করার ব্যবস্থা থাকেনা। তাই এগুলো ম্যানুয়্যালি ডিলিট করতে হবে।<br />
*run→eventvwr→select application, system, ……, microsoft office sessions →action→clear all events→<b><span style="text-decoration: underline;">no</span></b><br />
*run→ prefetch→ ok→ ctrl+A →shift+delete<br />
*run→%temp%→ok→ select all→shift+delete<br />
*run→temp→ok→ select all→shift+delete<br />
*run→cleanmgr→select drive→ok<br />
*run→recent→ ok→ select all→shift+delete<br />
*search→ .tmp, .old→ok→ctrl+A→shift+delete.<br />
*F3→ .bac, .bak, .bck, .bk!, .bk$→ok→ctrl+A→shift+delete.<br />
**ভালোভাবে দেখে .tmp, .old, .bac, .bak, .bck, .bk!, .bk$ ফাইলগুলো ডিলিট করবেন।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করুন</span></b><br />
আপনি ফাইল তৈরি, মডিফাই, কপি, ডিলিট করে থাকেন। ক্রমাগত এসব করা কালে
অনেক ফাইল ফ্র্যাগমেন্টেড হয়ে যায়। এর ফলে ডেটাগুলো কাছাকাছি থাকেনা,
ডিস্কে ছোট ছোট ফাঁকা জায়গা তৈরি হয়। এরকম অনেক ফাঁকা জায়গা,
ফ্র্যাগমেন্টেড ফাইল তৈরি হলে, আপনার প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম চালানোর সময় ফাইল
খুঁজা এবং সকল ফ্র্যাগমেন্টেড ফাইল একত্রে লোড করতে অনেক সময় লাগে। ফলে
পিসির সার্বিক পারফরমেন্স খারাপ হয়ে যায়। হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করতে হলে
যা করতে হবে-<br />
*run→dfrg.msc (Windows 7 এ dfrgui)→select hard disk drive→ defragment disk<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">ওয়েব ব্রাউজারের </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">History </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">ক্লিয়ার কর</span></b><b><span style="text-decoration: underline;">া</span></b><br />
যেকোন একটি ওয়েব পেইজ ভিজিট করলে ব্রাউজার তার একটি টেম্পোরারি ফাইল
তৈরি করে। ফলে পরবর্তিতে ঐ পেইজটি ব্রাউজার নতুনভাবে লোড না করে টেম্পোরারি
ফাইল ব্যবহার করে মুহূর্তেই উপস্থাপন করে। ক্ষণকালের জন্য ভালো হলেও
দীর্ঘদিন টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট না করা হলে ব্রাউজার প্রথমে সবগুলো
টেম্পোরারি ফাইল চেক করে এবং তদানুসারে পেইজ লোড করে। এতে ব্রাউজিং এর গতি
কমে যায়, সময় বেড়ে যায়।<br />
ডিলিট করতে হলে firefox এর ক্ষেত্রে ctrl+shift+delete→everything(time range to clear)→clear now<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">অতিরিক্ত ফন্ট ডিলিট করা</span></b><b> </b><br />
উইন্ডোজ সব ফন্টই স্টার্টআপের সময় মূল মেমোরিতে নিয়ে নেয়। ফলে বুটটাইম
বেড়ে যায়। run→fonts এ গিয়ে অপ্রয়োজনীয় ফন্টগুলো ডিলিট করে দেয়া যায়।<br />
**সিস্টেম ফন্ট নিয়ে তালগোল পাকানো ঠিক নয়। সিস্টেম ফন্টের লিস্ট পাওয়া যাবে <a href="http://www.microsoft.com/typography/default.mspx">http://www.microsoft.com/typography/default.mspx</a> ঠিকানায়।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">ছোট একটি কৌশল</span></b><b> </b><br />
Notepad খুলে <b>mystring=(80000000) </b>লিখে ফাইলটি <b>ram.vbe</b> নামে সেইভ করতে হবে। তারপর run→regedit→ok→hkey_current_user→controlpanel→desktop→(left position)menushowdelay→<b>0</b>→ok.<br />
File এ গিয়ে exit করে কম্পিউটার restart করতে হবে। কম্পিউটার চালু হলে
ram.vbe ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করলে এটি background এ কাজ শুরু করবে।
ফাইলটিকে startup এ রেখে দিলে প্রতিবার কম্পিউটার চালু করলে ফাইলটিতে ক্লিক
করতে হবে না।<br />
Desktop এর সৌন্দর্য বাড়াতে ফাইলটিকে Hidden করে রাখতে পারেন।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">বাড়িয়ে নিন </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">virtual memory</span></b><br />
কম্পিউটারে RAM কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয় যায় এবং একসাথে অনেক
প্রোগ্রাম চালালে হ্যাং হয়ে যায়। Virtual memory (page file) বাড়িয়ে এ
সমস্যা থেকে কিছুটা পরিত্রাণ পাওয়া যায়।<br />
RAM যখন সম্পূর্ণ হয়ে যায় তখন অতিরিক্ত memory হিসেবে virtual memory ব্যবহৃত হয়।<br />
right button to my computer→properties→ advanced→setting of performance→advance<br />
এখন change এ ক্লিক করলে নতুন যে window আসবে সেখানে সিস্টেম ড্রাইভ
ছাড়া অন্য একটি ড্রাইভ (যেহেতু সিস্টেম ড্রাইভে কিছু virtual memory থাকেই)
ক্লিক করে custom size অপশানে Initial size এ র্যামের সাইজের দ্বিগুন
এবং Maximum size এ চারগুন লিখে set এ ক্লিক করে ok দিয়ে computer restart
করুন। জমা হওয়া page file স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলতে<br />
*control panel→Administrative Tools→local Security Policy→local
policies→security options→shut down : clear virtual memory
pagefile→enable→ok.<br />
*HKEY_LOCAL_MACHINE→system→current contro set→control→session
manager→memory management→disable paging executive→ভ্যালু দিতে হবে 1<br />
**র্যামের চেয়ে হার্ডডিস্ক ধীরগতির।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">আরো কিছু কথা </span></b><b> </b><br />
*ডেস্কটপে কম সংখ্যক আইকন রাখুন।<br />
*হার্ডডিস্কের পার্টিশান সংখ্যা কম রাখুন। আমার কাছে চারটিই যথেষ্ট মনে হয়।<br />
*মাউস কার্সারের ক্ষেত্রে ডিফল্ট কার্সার ব্যবহার করুন।<br />
*এমন কোনো থিম ব্যবহার করুন যা ফোল্ডারের কালার পরিবর্তন করে। এক্ষেত্রে কিন্তু ভাইরাস যুক্ত ফোল্ডারের কালার পরিবর্তন হবেনা।<br />
(ডিফল্ট হলুদ রঙের ফোল্ডার দেখতেও তো ভালো লাগেনা)<br />
<b>CustoPacks</b> অথবা <b>TuneUp Utilities</b> এর customize windows টুলটি ব্যবহার করতে পারেন।<br />
*মাঝে মাঝে হার্ডডিস্কের error চেক করে দেখুন। properties of drive→tools→error-checking→check now button→choose your option→ok<br />
*crack, patch ব্যবহার না করাই ভালো।<br />
*software এর আলফা , বিটা ভার্সান ব্যবহার না করাই ভালো।<br />
*যাদের সৌন্দর্যবোধ নিয়ে কোন মাথা ব্যথা নেই, তারা ডেস্কটপে কোন ওয়ালপেইপার না রাখলেই পারেন।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">দু</span></b><b><span style="text-decoration: underline;">’</span></b><b><span style="text-decoration: underline;">টি সফটওয়্যার</span></b><b> </b><br />
অযাতিত, অপ্রয়োজনীয় ফাইল, রেজিস্ট্রি এন্ট্রি ডিলিট করার জন্য দুইটি ভালো সফটওয়্যার হচ্ছে <b>Uniblue power suite</b> এবং <b>TuneUp Utilities</b>.<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">সবার উপর যা</span></b><b><span style="text-decoration: underline;"> </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">সত্য</span></b><b> </b><br />
<b><span style="text-decoration: underline;">Clock speed of CPU</span></b><br />
CPU এর ক্লক স্পিড যত বেশি হবে প্রতি সেকেন্ডে পিসি তত বেশি instruction execute করতে পারবে। ক্লক স্পিড হার্জ এককে প্রকাশ করা হয়।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">Register size of CPU</span></b><b></b><br />
এটি হচ্ছে CPU’র মধ্যে মেমোরি এরিয়া। CPU যে ডেটা, ইন্সট্রাকশান প্রসেস
করে সেগুলো রেজিস্টারে জমা হয়। রেজিস্টার সাইজ বলতে বুঝায় পিসি একবারে যে
পরিমাণ ডেটা নিয়ে কাজ করতে পারে। বর্তমান পিসিগুলো 32, 64 bit registers.<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">Cache memory</span></b><b></b><br />
CPU যেগুলো লোড করে সেগুলোই ধারণ করে ক্যাশ মেমোরি যা খুবই দ্রুতগতির।
প্রোগ্রাম চালানোর সময় CPU প্রথমে প্রয়োজনীয় নির্দেশ ক্যাশ মেমোরিতে আছে
কিনা চেক করে। যদি না থাকে তবে র্যাম হতে রিড করে এবং সাথে সাথে এর একটা
কপি ক্যাশ মেমোরিতে হোল্ড করে। ফলে পরেরবার আর র্যাম এ যেতে হয়না। বুঝতেই
পারছেন ক্যাশ মেমোরি কিভাবে সিস্টেমকে গতিময় করে তুলে।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">Bus width</span></b><b><span style="text-decoration: underline;">, </span></b><b><span style="text-decoration: underline;">bus speed</span></b><br />
কত দ্রুতগতিতে (bus speed) এবং কত বিট (bus width) ডেটা ট্রান্সমিট হতে পারবে তা বাস এর উপর নির্ভর করে।<br />
<b><span style="text-decoration: underline;">RAM</span></b><b></b><br />
পিসিতে যদি র্যাম কম থাকে তবে পিসি ঘনঘন ডেটা মুভ করতে থাকে র্যাম এবং
হার্ডডিস্কের মধ্যে (যাকে বলে swapping)। যেটা পিসির performanceকে স্লো
করে দেয়।</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-33968452422839056012012-08-21T11:36:00.000+02:002012-08-21T11:36:37.113+02:00কিভাবে আপনি ব্লগ তৈরী করতে পারবেন ?<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<strong>ব্লগ কেন বানায়?</strong><br />
অনেকে অনেক কারনে ব্লগ তৈরি
করে থাকে, যেমন- নোট, ডাইরি, ব্যক্তিগত, শেয়ারিং, তবে সবচেয়ে বেশি
জনপ্রিয় হল Google Ad sense থেকে টাকা কামানো। ইত্যাদি নানান কারনে
প্রতিদিন হাজার হাজার নতুন ব্লগ তৈরি হচ্ছে...<br />
<br />
<div>
<h4>
যে ভাবে ব্লগস্পট এ ব্লগ তৈরি করবেন-</h4>
<div>
Sign up for a blog at blogger-</div>
<ol>
<li>প্রথমে <a href="http://www.blogger.com/">http://www.blogger.com</a> যান।</li>
<li>আপনার <strong></strong><strong>G mail </strong>এর User Name <strong>and P</strong><strong>assword (</strong>যেটা আপনি blogger এ সবসময়ে use করবেন ) সেটা দিন।<strong><br /> </strong></li>
</ol>
</div>
<div>
<img alt="login t -blogger" border="0" height="113" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEic1s2I5HznorQ-0InRbOv3WaIQNgvEQtQFwUWB30g5eOFouG3Andfsi1xestodBgiVx-pbJ7T9gfvkm6D9FFWK4pMaw6EOsDLi3lpoXjDIZB3uOe8P71bBbUTWNu6vPmup89qsFx-UtVA/" width="300" /></div>
<div>
<ol>
<li>এবার নিচের মতো একটি উইন্ডো আসবে।</li>
<li>“<strong>Blog Title</strong>” এ আপনার ব্লগ এর টাইটেল দিন।</li>
<li><strong>“Blog address (URL)</strong> এ আপনার ব্লগ এর Address দিন।</li>
<li>দিয়ে Cheek Available এ ক্লিক করুন, যদি আপনার <strong>(URL) </strong>ফ্রী থাকে তবে Available দেখাবে।</li>
<li>নিচের কেপছা দিয়ে দিন।</li>
</ol>
<img alt="name-your-blog" border="0" height="338" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqt786LeDTnLqbHpQ2e1Bqm4sGykQdMvru5pR1KaU-NCeJAorBgSMgJvEYJV0yRFc93rOWPhymNjoXRReE3ZAGg7XdN7TawEStmfkfUWq6XrzmOHBx_DqQcmtSS2na0M875LRsnEJdCyg/" width="400" /></div>
<div>
<ol>
<li>এখান থেকে ব্লগ এর জন্য একটি সুন্দর টেম্পলেট পছন্দ করে <strong>CONTINUE </strong>চাপুন. <img alt="choose a starter template" border="0" height="331" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgwqOMc-5jm6IV3NOtG7-cphn2Bf12XQw8yD9AEDN9IHcfAYFwGeQqwgzXvS1LdMqKmeWdxzDUrPb1UBpqR4kiSujGRexmNAp_D6vTPxgGG2twgln2puh9S4zcGBjdUS46Im0NeEhPGgi4/" width="400" /></li>
<li>আপনার ব্লগ তৈরী, এবার “<strong>START BLOGGING” </strong>এ ক্লিক করুন.</li>
<li><img alt="start blogging" border="0" height="160" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEggHJl_sbfBQi6nq1ccsgNi1MX45BHy8GrXbYA1ykJZ0ooDxFx31bS6GnTs5LQMswvA32jCmlBb2_6qXy2LhyluukIMStZrn09U9Uo_X1eY4X1DgBcQ3Bt0xsSQ4xlg55k2rgN6WDoGlIo/" width="400" /></li>
<li>এবার লক্ষ্য করুন এখানে <strong>Posting,</strong></li>
<li><strong>Setting</strong></li>
<li><strong>Design</strong></li>
<li><strong>Monetize</strong></li>
<li><strong>Edit Post</strong></li>
<li><strong>Edit Pages</strong></li>
<li><strong>Comment Moderation </strong>অফশন আছে।</li>
</ol>
<ul>
<li>এবার <strong>Posting </strong>এ ক্লিক করুন, Title</li>
</ul>
</div>
<div>
<img alt="post-editor" border="0" height="289" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg8RSESakrAB4Ty7eemgZJRzVkjVYt2mUBA2QDrkS6nL-6oTvBiEfnADzpuohC10gTJEsvkS8L_ArmyQCZlyLb-FGDI97zU6VyA7fcB55RhJe5ylCMRzoav8tlrXO7BBaJpuILVsvBMxWU/" title="" width="400" /><br /> এ আপার পোস্ট এর টাইটেল দিন, নিচে পোস্টটি লিখুন, Labels এ পোস্ট এর বিষয় লিখুন।</div>
<div>
সবার পরে PUBLISH POST এ ক্লিক করুন। এবার VIEW BLOG দিন।</div>
</div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-39438627700534572012012-05-21T22:47:00.001+02:002012-05-21T22:47:29.838+02:00সত্যি কারের বন্দু এরা !!!!!!!!!!!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<h6 class="uiStreamMessage" data-ft="{"type":1,"tn":"K"}" style="font-family: Arial,Helvetica,sans-serif;">
<span style="font-size: large;"><span class="messageBody">প্রথম
বিশ্বযুদ্ধ চলছে।হঠাৎ একপশলা গুলি ছুটে এল শত্রুপক্ষের দিক থেকে।এক সৈন্য
কোন ভাবে লুকিয়ে পড়তে পারলেও কিছুটা দূরে থাকা তার বন্ধুর লুকিয়ে পড়া সম্ভব
ছিল না, তাকে পড়ে যেতে দেখে ভয়ের শীতল স্রোত বয়ে গেল তার ভেতর। সে তার
লেফটেন্যান্টের কাছে অনুমতি চাইলো তার বন্ধু সৈন্যেটির কাছে ফিরে যাওয়ার
এবং তাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য।<br /> <br /> লেফটেন্যান্ট বললো,'তুমি যেতে পারো,কিন্তু আমি মনে করি না এটা উচিত হবে কারন তোমার<br />
বন্ধু খুব সম্ভবত গুলি খেয়ে মারা গেছে এবং ওখানে গিয়ে তুমি নিজের জীবনকেও
ঝুঁকির মুখে ফেলে দেবে।' সৈ্ন্যটি এই উপদেশ শুনেও তার বন্ধুর কাছে যাওয়ার
সিদ্ধান্ত্ নিল।অনেকটা অলৌকিকভাবে সে শত্রুপক্ষের গুলি এড়িয়ে তার বন্ধুর
কাছে পৌছে গেল এবং তাকে কাঁধে তুলে নিয়ে ফিরে আসতে সক্ষম হলো।যখন সে ফিরে
এল তখন অফিসার তার বন্ধুকে পরীক্ষা করলো এবং দুঃখ ভারাক্রান্ত কন্ঠে বললো,<br /> <br /> ''আমি বলেছিলাম তোমার ওখানে যাওয়া উচিত হবে না,তোমার বন্ধুটি মারা গেছে এবং তুমি নিজেও কিছুটা আহত হয়েছো।''<br /> <br /> সৈনিকটি বললো,''আমার যাওয়া অর্থহীন ছিল না স্যার!''<br /> <br /> ''কিন্তু তোমার বন্ধুটি মারা গেছে,তুমি কিভাবে এটা বলো যে তোমার যাওয়াটা অর্থহীন ছিল না?''<br /> <br />
''জী স্যার, কিন্তু আমি যখন তার কাছে পৌছালাম তখনও সে জীবিত ছিলো এবং আমি
তার শেষ কথা শোনার পরিতৃপ্তি পেয়েছি, সে আমাকে বলেছিল,''জিম...আমি জানতাম
তুমি আসবে।''<br /> <br /> প্রকৃ্ত বন্ধু তারাই,গোটা পৃথিবী আমাদের হাত ছেড়ে
দিলেও যারা আমাদের হাত কখনো ছাড়ে নাজীবনে এমন অনেক ঘটনা ঘটে যেগুলো অর্থহীন
নাকি গভীর অর্থবহ তা নির্ভর করে আমরা কিভাবে সেগুলোকে দেখি তার উপর।নিজের
সবটুকু সাহসকে একত্রিত করে তাই করা উচিত যা আমাদের মন আমাদের করতে বলে। তা
নাহলে হয়তো পরবর্তীতে সারাটা জীবন তা না করার আফসোস বয়ে নিয়ে বেড়াতে হবে।</span></span></h6>
</div>riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-11284252574403203852012-05-21T12:11:00.000+02:002012-05-21T12:11:06.701+02:00চুলকে খুশকি মুক্ত রাখতে চান?<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
চুলকে খুশকি মুক্ত রাখতে চান?<br /> <br /> ¤>- সপ্তাহে একদিন নারিকেল তেল
হালকা গরম করে মাথার তালুতে সামান্য করে গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মাথায়
জড়িয়ে ২০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন। গরম ভাপে খুশকি মাথার তালু থেকে
উঠে আসবে। পরপর তিন সপ্তাহ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। <br /> <br /> ¤>-
লেবুর রস খুশকি রোধে বেশ উপকারী। নারিকেল তেলে লেবুর রস মিশিয়ে মাথায়
তালুতে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে শুধু পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলে পরদিন শ্যাম্পু
করুন।<span class="text_exposed_show"> <br /> <br /> ¤>- শ্যাম্পু করার পর এক মগ পানিতে একটি লেবুর রস মিশিয়ে চুল ধুয়ে নিলে খুশকি যেমন কম হবে, তেমনি চুল বেশ ঝকঝকে ও হালকা হবে। <br /> <br /> ¤>- পেঁয়াজের রস খুশকি প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা রাখে। একটি পেঁয়াজ থেঁতো করে রস চুলের গোড়ায় লাগান। সাবধান, চোখে যেন না পড়ে। <br /> <br /> ¤>- চুলে অন্তত সপ্তাহে একদিন নারিকেল তেল ব্যবহার করুন, যা চুলকে করে তুলে খুশকিমুক্ত। <br /> <br /> ¤>- মাথায় মানসম্পন্ন খুশকি প্রতিরোধক শ্যাম্পু ব্যবহার করুন, আপনার চুল হয়ে উঠবে আরও সুন্দর। <br /> </span></div>riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-45493893677601076762012-05-21T12:04:00.001+02:002012-08-21T11:52:55.488+02:00রহস্যঘেরা টাইটানিক<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="aboveUnitContent">
<div class="tlTxFe">
<div class="text_exposed_root text_exposed" id="id_4fba0c64200bf4831819548">
রহস্যঘেরা টাইটানিক <br />
ইতিহাসের সবচেয়ে বিশাল এবং বিলাসবহুল জাহাজ হিসেবে টাইটানিকের খ্যাতি
বিশ্বজোড়া। ১৯১২ সালে জাহাজটি আশ্চর্যজনকভাবে ডুবে গেলেও আজ পর্যন্ত একে
ঘিরে মানুষের আগ্রহ এতটুকু কমেনি।<br />
<br />
টাইটানিক জাহাজের পূর্ণনাম RMS TIT<span class="text_exposed_show">ANIC
(RMS-Royel Mail Ship)। এটি ছিল ব্রিটিশ শিপিং কোম্পানি হোয়াইট স্টার
লাইনের মালিকানাধীন। এটি তৈরি করা হয় ইউনাইটেড কিংডম-এর বেলফাস্টের
হারল্যান্ড ওলফ্ শিপইয়ার্ডে। জন পিয়ারপন্ট মরগান নামক একজন আমেরিকান
ধনকুবের এবং ইন্টারন্যাশনাল মার্কেন্টাইল মেরিন কোং-এর অর্থায়নে ১৯০৯
সালের ৩১ মার্চ সর্বপ্রথম টাইটানিকের নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং তখনকার
প্রায় ৭.৫ মিলিয়ন (বর্তমান প্রায় ১৬৫ মিলিয়ন) ডলার ব্যয়ে এর
নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয় ৩১ মার্চ ১৯১২ সালে। এর দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৮৮২ ফুট
দুই ইঞ্চি (প্রায় ২৬৯.১ মিটার) এবং প্রস্থ ছিল প্রায় ৯২ ফিট (২৮ মিটার)।
এ জাহাজটির ওজন ছিল প্রায় ৪৬ হাজার ৩২৮ লং টন। পানি থেকে জাহাজটির ডেকের
উচ্চতা ছিল ৫৯ ফুট (১৮ মিটার)।<br /> <br /> এ জাহাজটি একই সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩
হাজার ৫৪৭ জন প্যাসেঞ্জার ও ক্রু বহন করতে পারত। ব্যয়বহুল এবং চাকচিক্যের
দিক থেকে তখনকার সব জাহাজকেই ছাড়িয়ে গিয়েছিল। টাইটানিকের ফার্স্ট ক্লাস
যাত্রীদের জন্য বিলাসবহুল ডাইনিংয়ের ব্যবস্থা ছিল। সেখানে একই সঙ্গে ৫৫০
জন খাবার খেতে পারত। এছাড়াও এর অভ্যন্তরে ছিল সুদৃশ্য সুইমিং পুল,
জিমনেসিয়াম, স্কোয়াস খেলার কোট, ব্যয়বহুল তুর্কিস বাথ, ব্যয়বহুল ক্যাফে
এবং ফার্স্ট ক্লাস ও সেকেন্ড ক্লাস উভয় যাত্রীদের জন্য আলাদা বিশাল
লাইব্রেরি। তখনকার সব আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটেছিল এ জাহাজটিতে। এর
বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাও ছিল খুবই উন্নত ধরনের। এ জাহাজের ফার্স্ট ক্লাসের জন্য
তিনটি এবং সেকেন্ড ক্লাসের জন্য একটিসহ মোট চারটি লিফটের ব্যবস্থা ছিল।<br />
জাহাজের ফার্স্ট ক্লাস যাত্রীদের জন্য সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্যাকেজটিতে
আটলান্টিক একবার অতিক্রম করতেই ব্যয় করতে হতো তখনকার প্রায় ৪ হাজার ৩৫০
ডলার (যার বর্তমান মূল্য প্রায় ৯৫ হাজার ৮৬০ ডলার বা বর্তমান বাংলাদেশি
টাকায় ৬৭ লাখ টাকারও বেশি)।<br /> টাইটানিক প্রায় ৬৪টি লাইফবোট বহন করতে
সক্ষম ছিল, যা প্রায় ৪০০০ লোক বহন করতে পারত। কিন্তু টাইটানিক আইনগতভাবে
যত লাইফবোট নেওয়া দরকার তার চেয়ে বেশি ২০টি লাইফবোট নিয়ে যাত্রা করেছিল
যা টাইটানিকের মোট যাত্রীর ৩৩% বা মাত্র ১ হাজার ১৭৮ জন যাত্রী বহন করতে
পারত।<br /> <br /> টাইটানিকের ক্যাপ্টেন ছিলেন বিশ্বজুড়ে 'নিরাপদ ক্যাপ্টেন',
'মিলিয়নিয়ার ক্যাপ্টেন' ইত্যাদি বিভিন্ন নামে খ্যাত এবং ১৫ বছরেরও বেশি
অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ইংল্যান্ডের রাজকীয় কমান্ডার এডওয়ার্ড জন স্মিথ। তার
নেতৃত্বে টাইটানিক ১৯১২ সালের ১০ এপ্রিল ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন থেকে
নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।<br /> <br /> ১৪ এপ্রিল ১৯১২ তারিখ রাতে
নিস্তব্ধ সমুদ্রের তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রিরও কাছাকাছি নেমে যায়। আকাশ
পরিষ্কার থাকলেও চাঁদ দেখা যাচ্ছিল না। সামনে আইসবার্গ (বিশাল ভাসমান
বরফখণ্ড) আছে এ সংকেত পেয়ে জাহাজের ক্যাপ্টেন জাহাজের গতি সামান্য দক্ষিণ
দিকে ফিরিয়ে দেন। সেদিনই দুপুর এবং বিকেলের দিকে দুটি ভিন্ন ভিন্ন জাহাজ
থেকে রেডিওর মাধ্যমে যোগাযোগ করে টাইটানিকের সামনে বড় একটি আইসবার্গ আছে
বলে সতর্ক করে দেয় টাইটানিককে। কিন্তু টাইটানিকের রেডিও অপারেটরদের
অবহেলার কারণে এই তথ্য টাইটানিকের মূল যোগাযোগ কেন্দ্রে পেঁৗছায়নি। সেদিনই
রাত ১১:৪০-এর সময় টাইটানিকের পথ পর্যবেক্ষণকারীরা সরাসরি টাইটানিকের
সামনে সেই আইসবার্গটি দেখতে পায় কিন্তু তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে।
টাইটানিকের ফার্স্ট অফিসার মুর্ডক আকস্মিকভাবে বামে মোড় নেওয়ার অর্ডার
দেন এবং জাহাজটিকে সম্পূর্ণ উল্টাদিকে চালনা করতে বা বন্ধ করে দিতে বলেন।
তবুও টাইটানিককে আর বাঁচানো সম্ভব হয়নি। মোড় নিতেই ডানদিকের আইসবার্গের
সঙ্গে প্রচণ্ড ঘষা খেয়ে চলতে থাকে টাইটানিক। ফলে টাইটানিকের প্রায় ৯০
মিটার অংশ জুড়ে চিড় দেখা দেয়।<br /> <br /> জাহাজটি সর্বোচ্চ চারটি
পানিপূর্ণ কম্পার্টমেন্ট নিয়ে ভেসে থাকতে পারত। কিন্তু ৫টি কম্পর্টমেন্ট
পানিপূর্ণ হয়ে যাওয়ায় এর ওজনের কারণে জাহাজটি আস্তে আস্তে ডুবতে থাকে।
ঘটনার আকস্মিকতায় ক্যাপ্টেন স্মিথ মূল নিয়ন্ত্রণকেন্দ্রে আসেন এবং
জাহাজটি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেন। ১৫ তারিখ মধ্যরাতের দিকে টাইটানিকের
লাইফবোটগুলো নামানো শুরু হয়। টাইটানিক বিভিন্ন দিকে জরুরি বিপদ সংকেত
পাঠিয়েছিল। যেসব শিপ সাড়া দিয়েছিল তারমধ্যে অন্যতম হলো মাউন্ট ট্যাম্পল,
ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং টাইটানিকের সহোদর অলিম্পিক। টাইটানিকের
নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র হতে দূরবর্তী একটি জাহজের আলো দেখা যাচ্ছিল যার পরিচয়
এখনো রহস্যে ঘেরা।<br /> <br /> রাত ০২:০৫-এর দিকে জাহাজের সম্পূর্ণ মাথাই
পানির প্রায় কাছাকাছি চলে আসে। ০২:১০-এর দিকে প্রপেলারকে দৃশ্যমান করে
দিয়ে জাহাজের পেছনের দিক উপরে উঠতে থাকে। ০২:১৭-এর দিকে জাহাজের সামনের
দিকের ডেক পর্যন্ত পানি উঠে যায়। ওই মুহূর্তেই শেষ দুটি লাইফবোট টাইটানিক
ছেড়ে যায় বলে এত বিস্তারিত জানা গেছে। জাহাজের পেছনের দিক ধীরে ধীরে আরো
উপরের দিকে উঠতে থাকে। এসময় জাহাজের বিদ্যুতিক সিস্টেম বন্ধ হয়ে যায় এবং
চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই ভারের কারণে টাইটানিকের
পেছনের অংশ সামনের অংশ থেকে ভেঙে যায় এবং জাহাজের সম্মুখভাগ সম্পূর্ণরূপে
পানির নিচে চলে যায়। বায়ুজনিত কারণে এ অংশটি কিছুক্ষণ ভেসে থাকার পর রাত
০২:২০-এর দিকে ধীরে ধীরে জাহাজের বাকি অংশটিও সমুদ্রের অতল গহ্বরে হারিয়ে
যায়। টাইটানিক ত্যাগ করা লাইফবোটগুলোর মধ্যে মাত্র দুটি লাইফবোট আবার
উদ্ধার কাজে ফিরে এসেছিল। দুটি লাইফবোট ৮-৯ জন যাত্রীকে উদ্ধার করে। ভোর
০৪:১০-এর দিকে কার্পেথিয়া জাহাজটি এসে পৌঁছয় এবং বেঁচে থাকাদের উদ্ধার
করা শুরু করে। সকাল ০৮:৩০ মিনিটে জাহাজটি নিউইয়র্কের দিকে রওনা দেয়। এই
ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে খুব অল্পসংখ্যক মানুষই জীবিত ফিরে আসতে পেরেছে।
টাইটানিক দুর্ঘটনায় অসংখ্য পরিবার তাদের একমাত্র উপার্জনকারীকে
হারিয়েছিল। কেবলমাত্র সাউদাম্পটনের প্রায় ১০০০ পরিবার সরাসরিভাবে
ক্ষতিগ্রস্ত হয়।<br /> <br /> ১৯১২ সালে ডুবে যাওয়া এ জাহাজটি সাইড স্ক্যান
সোনার পদ্ধতিতে ১৯৮৫ সালে পুনরায় আবিষ্কার করা হয়। এর আগে টাইটানিককে
পুনরাবিষ্কারের সব প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হয়। সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে প্রায় ১২৪৬৭
ফুট বা ৩৮০০ মিটার নিচে নীরবে সমাহিত হয়ে আছে টাইটানিক, হয়ত থাকবেও
চিরদিন। বিজ্ঞানীরা নানা গবেষণার জন্য এখনো এ বিষয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে
যাচ্ছেন। পানি আর বরফের প্রকোপে ডুবন্ত টাইটানিক আস্তে আস্তে ক্ষয়প্রাপ্ত
হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আগামী ৫০ বছরের মধ্যেই টাইটানিক সাগরবক্ষে
নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।<br /> <br /> টাইটানিক সারা
বিশ্বে এতটাই পরিচিতি পেয়েছিল যে, এর উপর ভিত্তি করে অসংখ্য প্রতিবেদন
চিত্র এবং ছায়াছবি তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে জেমস ক্যামেরুনের ( JAMES
CAMERON) 'টাইটানিক' ছবিটি রেকর্ড ২০০ মিলিয়নেরও অধিক টাকা ব্যয়ে নির্মিত
হয়। সবাইকে অবাক করে দিয়ে সারা বিশ্বে টাইটানিক প্রায় ১ হাজার ৮৩৫
বিলিয়ন (১৮৩৫ মিলিয়ন) ডলার আয় করে এবং আগের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়ে ১১টি
অস্কারসহ আরো অন্যান্য ৭৬টি পুরস্কার জিতে নেয়। টাইটানিক ডোবার ৮৫ বছর পরও
এর প্রতি মানুষের আগ্রহ একটুও কমেনি ববং বহুগুণে বেড়েছে।<br /> <br />
অনেকেরই ধারণা ছিল টাইটানিক জাহাজে কোনো অভিশাপ ছিল। এছাড়াও টাইটানিককে
ঘিরে আরো অনেক গল্পের প্রচলন রয়েছে। যুগ যুগ ধরে অসংখ্য বিশেষজ্ঞ
টাইটানিককে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন কিন্তু এরপরও টাইটানিক চিরকালই
রহস্যের আড়ালে রয়ে গেছে।<br /><br /> </span></div>
<span class="fcg"> <a data-hover="tooltip" href="https://www.facebook.com/browse/participants/?q=AeJD-GIOrL7Jvg6SKIIj5Gl8PpoQeknAHXKNfAPrR_BFsyHPmAu5cTfEeNgJtTNJ6cuMfkCURrOkHvOz-P8aYN7zFJ_AC8_15Olv2vu3iXMXenZQTjfAyj8CgCDzP_HUbBQWhJqkUU2M6ujDJhnEgo9hjyJeTGshnypDz34lorxPBYmVyCWF0WmbHLAs3G7mJcWbxTegGobEc2JKzE03fXvRnGjjWifi8u-6idcJPHfjkgOZ6u2zSl-5uaput4qp8qLbY_MANjq3UZqoF2uiH07l25QGyQu87k6h4QGDNk1OIcMdRO9cilgPXbJr_-PRQjV3hMPV8Oibi-SM35umv4HdXyTbjmTM8781zokO1FMozO8qrx1sjfXJF4D_-A5yuBHivuTGt7TMTfzFGkgj0s-siY57JMejEeJXj8X50LS_OntOOubQrluCqVnOfl-EK8AmrpxteKzuJKT4abvVI7aNlXcZkv83fqNaFBEOwvjM--EkLLd_lfMdi8XArJ8e6FFc7a8tWg5PLvzVSSuGPA8y_bemmTS645kA5SSIaJL9BRM1jMOp1LiKXJyIVx6xus6xiUgrApo920Klay7mjHGAF79K7FKFmJ0uC09W8DjFbb9htA7BFiN_UQJQ5n3UmtdnqUcpd3E791n3K4K8MG7-rv5N4ZS_XCk55ZjkLmfQWavoJGKCi36MIDQfBi6eKmr_Ur2z1UmB63uUtCb7NHIwIAY83Q_sfmby1_Np_jshyz9ghJ5znHAytOELW1cKmpxnBjvau6ZTZF6BRzPEZloY18LLlfjl20WBxb0utpLrYzb9xZavu5OLPFjrQT0CTZGTQKfqaXCANdSB6r_rohnCDsY0wpcoBaz5TgIgQdU6kyQUxf1duWeEhr_LiC7INqur10LHkuoMJfQuOs3QXt6-OeNtvMgDEgPTRqgK_cu1nb8v3m_K7vFUZNkT5x6WGYUFFTMOzS8jxUMXPWtWebaU2Qnvz2TCdtVmlDHFRXGXRJBt-ki4z_tQIN7Wu8-MF7VaTYIIDugzLV6hH_HIivSlSGzXd_VA74eVtETnG3pfZmoHWlpK6M2yda8OzMUknjfAoOkp7eIFQ5xSKJSXMCAY4YseHZnxRFvNadhgk-L4uuAyqY6lzDD1xeYXD0pneR52n16Yz8tofhiUiVt6_fX9lOoFOJQNHXa9rMLPB2ytpw" rel="dialog" title="Ratul Rafiz Mursalin
Mizanur Rahman Shiblu
Yasir Ahmed Mrida
রাতের তারা তারাখসা
Mohammed Tanvir
Nurnaby Rpc
Assaduzzaman Riyadh
Tanzida Arony
Md Nurul Absar
Asif Prottoy
Farzana Afrin Rumi
KC Palash
Nadia Afroz Sraboni
Sanchita Das
Mindkiller Kabbo
Mou Tanim
Zillu Rahman
Dipu Latif
Md Helal Uddin
and 29 more..."></a></span></div>
</div>
<div class="photoUnit clearfix">
<a class="uiScaledThumb photo photoWidth1" href="https://www.facebook.com/photo.php?fbid=375905562454926&set=a.240657145979769.64475.227213923990758&type=1" rel="theater"></a><br />
<div class="uiScaledImageContainer photoWrap">
<a class="uiScaledThumb photo photoWidth1" href="https://www.facebook.com/photo.php?fbid=375905562454926&set=a.240657145979769.64475.227213923990758&type=1" rel="theater" style="clear: right; float: right; margin-bottom: 1em; margin-left: 1em;"><img alt="" class="img" height="403" src="https://fbcdn-sphotos-a.akamaihd.net/hphotos-ak-ash3/p480x480/549249_375905562454926_227213923990758_1198829_456489525_n.jpg" style="left: -23.42%;" title=" " width="581" /></a></div>
<a class="uiScaledThumb photo photoWidth1" href="https://www.facebook.com/photo.php?fbid=375905562454926&set=a.240657145979769.64475.227213923990758&type=1" rel="theater">
</a></div>
<span class="fbTimelineFeedbackShares"><a data-hover="tooltip" href="https://www.facebook.com/shares/view?id=375905562454926" rel="async" title="Show shares">74</a></span><span class="fbTimelineFeedbackComments tlFCC375905562454926"><a class="fbTimelineFeedbackCommentLoader" data-hover="tooltip" href="https://www.facebook.com/TheGeneralKnowledge#" title="Show comments">56</a></span><span class="fbTimelineFeedbackLikes tlFLC375905562454926"><a data-hover="tooltip" href="https://www.facebook.com/browse/likes/?id=375905562454926" rel="dialog" title="See who likes this">468</a></span><span class="UIActionLinks UIActionLinks_bottom" data-ft="{"tn":"=","type":20}"><button class="like_link stat_elem as_link" data-ft="{"tn":"?","type":23}" name="unlike" title="Stop liking this item" type="submit"><span class="default_message"></span></button></span></div>
riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-4438181557889641052012-05-20T13:10:00.003+02:002012-05-20T13:10:37.564+02:00লম্বা হতে চান?<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div id="content_middle">
<a href="http://www.banglanews24.com/LifeStyle/detailsnews.php?nssl=2969#">
</a>
<table align="left" border="0" cellpadding="0" cellspacing="0">
<tbody>
<tr><td><img alt="" src="http://www.banglanews24.com/LifeStyle/images/imgAll/2011December/girl20120517160119.jpg" style="height: 387px; width: 580px;" title="" /></td></tr>
</tbody></table>
<div style="margin-top: 30px; padding-top: 30px;">
লম্বা হতে চাই...লম্বা
হতে চাই...ছেলে বা মেয়ে সবার মনের বাসনা একই । যারা বেশ ভালো লম্বা
তাদেরও মনে হয় আরও ১-২ ইঞ্চি লম্বা হতে পারলে বেশ ভাল মানাত! আসলে আমরা
কতটুকু লম্বা হবো তা আমাদের বংশগতি থেকেই নির্ধারিত হয়। তবে একথাও ঠিক
আমাদের পূর্বপুরুষেরা লম্বা হলেও আমরা যদি অপুষ্টিতে ভূগি তবে আমাদের
বৃদ্ধি ঠিকমত হবে না।আর মানুষের দেহের বৃদ্ধি ঘটে ২৫ বছর বয়স পর্যন্তই।
তাই কিশোরকাল থেকেই এ ব্যাপারে লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনটি জিনিসের সমন্বয়
লম্বা হতে সাহায্য করবে-<br />
<strong>১.পুষ্টিকর খাবার</strong><br />
<strong>২.নিয়মিত ব্যায়াম</strong><br />
<strong>৩.পর্যাপ্ত বিশ্রাম</strong><br />
<strong>কী কী থাকতে হবে খাবার তালিকায়:</strong><br />
<strong>মিনারেলস:</strong><br />
পর্যাপ্ত পরিমান বিভিন্ন রকমের মিনারেল আমাদের খাবার তালিকায় রাখতে
হবে। আমাদের দেহে প্রতিটি কাজে মিনারেলের ভূমিকা রয়েছে ।হাড়ের গঠন ও
বৃদ্ধিতে মিনারেল একান্ত প্রয়োজনীয় উপাদান। বিষেশভাবে ক্যালসিয়াম ও
ফসফরাস যেন পরিমাণ মত গ্রহণ করা হয় তা লক্ষ্য রাখতে হবে। দুধ ও দুগ্ধজাত
খাবার, ছোট মাছ, খেজুর, বাধাকপি, ফুলকপি, ব্রোকলি, পালং শাক, পুই শাক
ইত্যাদিতে ক্যালসিয়াসম আছে। দুগ্ধজাত খাবার, মাছ, মাংস, এমনকি সবজিতেও
ফসফরাস রয়েছে। আয়রন পাওয়া যায় খেজুর, ডিমের কুসম, কলিজা, গরুর মাংসে।
ম্যাগনেসিয়াম আছে আপেল, জাম্বুরা, ডুমুর, লেবু ইত্যাদিতে। জিন্ক পাওয়া
যায় ডিম, সূর্যমূখীর বীচিতে।<br />
<strong>ভিটামিন:</strong><br />
আমাদের প্রয়োজনীয় সব রকমের ভিটামিনই বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি ও ফল থেকে
পাওয়া যায়।কিন্তু খাবারের ভিটামিন দেহে কতটুকু গৃহিত হচ্ছে তা বোঝা বেশ
কঠিন। তাই বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি ও ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ভিটামিন-বি১ আছে চীনা বাদাম, লাল চাল,গমে। ভিটামিন-বি২ আছে মাছ, ডিম, দুধে।
ভিটামিন-বি৬ রয়েছে বাধাকপি, কলিজা, গরুর মাংসে। ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়
মাছের তেল, দুগ্ধজাত খবার থেকে। ভিটামিন-ই আছে ডিম, সয়াবিন, গমে।<br />
ভিটামিন-এ আছে ডিমের কুসুম, গাজর, দুধ ও কলিজায়।<br />
<strong>প্রোটিন:</strong><br />
হাড়ের বৃদ্ধির সাথে সাথে মাংসপেশীরও বৃদ্ধি পেতে হবে লম্বা হওয়ার
জন্য। আর মাংস পেশির বৃদ্ধি ও মজবুত হওয়ার জন্য প্রয়োজন প্রোটিন। খাবার
তালিকায় ভাল মানের প্রোটিন যেমন- মাছ, মাংস, ডিম রাখুন। বিভিন্ন রকমের
ডাল, মটরশুটি, সীমের বীচি, কাঠালের বীচি ইত্যাদি থেকেও প্রোটিন পাওয়া
যায়। খাবার তালিকায় সয়া প্রোটিন, বিভিন্ন রকমের প্রোটিন সেইক যোগ করতে
পারেন।<br />
<strong>কার্বোহাইড্রেট:</strong><br />
অনেকেই লম্বা হওয়ার জন্য কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট জাতীয় খাবার বেশি
পরিমাণে গ্রহণ করে থাকেন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে, বেশি পরিমাণ
কার্বোহাইড্রেট লম্বা হওয়াকে বাধাগ্রস্থ করে। কারণ অতিরিক্ত
কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ মানে রক্তে অতিরিক্ত গ্লুকোজ। এর ফলে ইনসুলিন নামক
হরমোনও নিঃসৃত হবে বেশি। ইনসুলিন দেহের গ্রোথ হরমনের কার্যকারীতা কমিয়ে
দেয়। তাই খাবার তালিকায় লাল আটা, লাল চাল, ওট ইত্যাদি রাখুন ময়দা, সাদা
আটা, পলিশ চালের পরিবর্তে।<br />
<strong>পানি:</strong><br />
পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করতে হবে, কম হলেও ২ লিটার প্রতিদিন।<strong></strong><br />
<strong>যেসব কারণে লম্বা হওয়া বাধা পায়: </strong><br />
<ul>
<li>ঘুমের অভাব- দৈনিক ৮ ঘন্টা ঘুমের অভ্যাস তৈরি করুন</li>
<li>খেলা-ধূলা না করা-বাস্কেট বল, ভলিবল খেলার অভ্যাস গড়ে তুলুন</li>
<li>দড়ি লাফের মতো সাধারণ ব্যায়াম শুরু করুন</li>
<li>অপুষ্টি-পুষ্টিকর ও সুষম খাবার অভ্যাস গড়ে তুলুন</li>
<li>দেহের কোনো অংশে অসঙ্গতি থাকলে, ফিজিওথেরাপিষ্টের সাহায্য নিতে হবে</li>
</ul>
<strong>ত্যাগ করতে হবে:</strong><br />
মদ্যপান ও ধূমপানসহ সব ধরণের মাদকের অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। কারণ এগুলো দেহের হরমোনের ব্যালান্স নষ্ট করে।</div>
</div>
</div>riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-85384526861563333522012-05-08T20:45:00.000+02:002012-05-08T20:49:29.572+02:00এক নজরে আমাদের মীরসরাই উপজেলা :<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<h6 class="uiStreamMessage" data-ft="{"type":1}">
<i><span style="font-size: small;"><span class="messageBody" data-ft="{"type":3}"> </span></span></i></h6>
<h6 class="uiStreamMessage" data-ft="{"type":1}">
<span style="font-size: large;"><i><span class="messageBody" data-ft="{"type":3}">আয়তন : ৪৮২.৮৮ বর্গ কিলোমিটার<br /> <br /> জনসংখ্যা : ৩৬৮,৯৫০ জন<br /> <br /> ক) পুরুষ-৪৯.০৯%<br /> <br /> খ) মহিলা -৫০.৩৭%<br /> <br /> গ) মুসলিম-৮৫.০৯%<br /> <br /> ঘ) হিন্দু-১৩.১২%<br /> <br /> ঙ) অন্যান্য-১.৬৯%<br /> <br /> লোক সংখ্যার ঘনত্ব ঃ ৭৬৪ জন ( প্রতি বর্গ কিলোমিটারে)<br /> <br /> নির্বাচনী এলাকা : ২৭৮, চট্টগ্রাম-১, মীরসরাই ।<br /> <br /> খানা/ইউনিয়ন : ৬৯,১৮৪ পরিবার<br /> <br /> ইউনিয়ন : ১৬ টি<br /> <br /> পৌরসভা : ২টি<br /> <br /> মৌজা : ১১৩টি<br /> <br /> শিক্ষার হার : ৫২.০১%<br /> <br /> সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় : ১৪৫ টি<br /> <br /> সর: রে: প্রা: বি: : ২৩ টি<br /> <br /> কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় : ১৪টি<br /> <br /> বেসরকারী আন রে: প্রা: বি: : ১২টি<br /> <br /> কেজি স্কুল : ১২টি<br /> <br /> মাদ্রাসা : ২৪টি<br /> <br /> স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদ্রাসা : ১৬টি<br /> <br /> বেসরকারী ডিগ্রী কলেজ : ৩টি<br /> <br /> ইন্টারমিডিয়েট কলেজ : ২টি<br /> <br /> টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ- ০১টি<br /> <br /> মসজিদ : ৫২০টি<br /> <br /> মন্দির : ২৬টি<br /> <br /> প্যাগোডা : ০৯টি<br /> <br /> চার্চ : ০৪টি<br /> <br /> উপজেলা /আভ্যন্তরীন যোগযোগ ব্যবস্থা:<br /> <br /> ক) পাকা রাস্তা- ০১১৩.৩০কি:মি:<br /> <br /> খ) আধাপাকা- ০১০৮ কি:মি:<br /> <br /> গ) কাঁচা- ১০৭২.৬০ কি:মি:<br /> <br /> খাদ্য গুদাম : ০২টি<br /> <br /> মিলনায়তন : ০১টি ( উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন )<br /> <br /> রেজিষ্টার্ড ক্লাব/সংগঠন : ৯৩টি<br /> <br /> পাবলিক লাইব্রেরী : ১টি(জেলা পরিষদ কর্তৃক পরিচালিত)<br /> <br /> রেল ষ্টেশন : ৪টি<br /> <br /> টেলিফোন এক্সচেঞ্জ : ০১টি<br /> <br /> পোষ্ট অফিস : ৩০টি<br /> <br /> হাটবাজার : ৩৪টি<br /> <br /> ব্যাংক : ২৪ টি<br /> <br /> সরকারী হাসপাতাল : ১টি ( ৫০ শয্যা বিশিষ্ট)<br /> <br /> স্বাস্থ্য কেন্দ্র/ক্লিনিক : পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র- ১৬টি, ইউনিয়ন সাব সেন্টার- ১১টি, কমিউনিটি<br /> <br /> ক্লিনিক- ১৮টি, বেসরকারী ক্লিনিক- ০৩টি ।<br /> <br /> রেজিষ্টার্ড এতিমখানা : ১৬টি<br /> <br /> অফিসার্স ক্লাব ঃ ০১টি<br /> <br /> প্রেস ক্লাব : ০১টি<br /> <br /> পত্রিকা : পাক্ষিক খবরিকা, মাসিক চলমান মীরসরাই, মাসিক মীরসরাই<br /> <br /> ডাক বাংলো : জেলা পরিষদ কর্তৃক পরিচালিত- ০১টি, বন বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত- ০১টি<br /> <br /> বেসরকারী এনজিও সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত ০২টি ।<br /> <br /> আদিবাসী : করেরহাট, মীরসরাই, খৈয়াছরা ও ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের পাহাড়ী<br /> <br /> এলাকার প্রায় ১২০০ ত্রিপুরা নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠি পরিবার বসবাস করে ।<br /> <br /> পানীয় জল সংক্রান্ত : প্রায় ৯০% এলাকায় পানীয় জলে মাত্রারিক্ত আর্সেনিক ও আয়রন রয়েছে ।<br /> <br /> ইলিশ প্রজনন কেন্দ্র : এ উপজেলার সাগর উপকুলে সাহেরখালি ও হাইতকান্দি পয়েন্টে অবস্থিত<br /> <br /> নদ-নদী : ফেনী নদী ও মুহুরী নদী ।<br /> <br /> উপজেলা ভূমি অফিস ঃ এ অফিসের আওতায় ০২ টি আদর্শগ্রাম রয়েছে, যাতে ৮০ টি পরিবারকে<br /> <br /> পূনর্বাসন করা হয়েছে। ০১ টি আশ্রয়ণ প্রকল্প ও ০৩ টি আবাসন প্রকল্প রয়েছে, যাতে মোট ৫৬০টি<br /> <br /> পরিবারকে পূনর্বাসন করা হয়েছে। মোট ০৬ টি বালু মহাল রয়েছে। তম্মধ্যে ০৩ টি বালু মহাল<br /> <br /> জেলা হতে ইজারা প্রদান করা হয়েছে এবং অপর ০৩টি বালু মহাল ইজারা না হওয়ায় খাস<br /> <br /> কালেকশন করা হচ্ছে। উক্ত উপজেলা ভূমি অফিসের আওতায় ০৮ টি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের<br /> <br /> মাধ্যমে ২০০৯-১০ অর্থ বছরে সাধারণ খাতে দাবীর পরিমান ১৯,৯১,৬৮০/= টাকা এবং এ পর্যন্ত<br /> <br /> আদায়ের পরিমান ৬,২১,৭৪০/= টাকা এবং সংস্থা খাতে দাবীর পরিমান ৮০,৭৩,১৫৫/= টাকা<br /> <br /> এবং এ পর্যন্ত আদায়ের পরিমান ৬১,১৬৯/= টাকা।<br /> <br /> উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস ঃ এ অফিসের আওতায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে উপবৃত্তি প্রদান<br /> <br /> কার্যক্রম চালু আছে। ২০০৯-১০ অর্থ বছরে এখনও বরাদ্দ পাওয়া যায়নি। ২০১০ সালে বিনামূল্যে<br /> <br /> বই বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।<br /> <br /> উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ঃ এ অফিসের আওতায় মোট ১৪৫ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২৩ টি<br /> <br /> বেসরকারী ও রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যালয় এবং ১৪ টি কমিউনিটি প্রাঃ বিদ্যালয়ে ২০০৯ শিক্ষা বর্ষে<br /> <br /> ৫৫,২১৬ জন শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত রয়েছে। মোট ১১০১ জন শিক্ষকের মধ্যে ১০৪০ জন শিক্ষক<br /> <br /> কর্মরত রয়েছে। ৬১ জন শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে।<br /> <br /> উপবৃত্তি সংক্রান্ত তথ্য ঃ মোট ১৭৯ টি সুবিধাভোগী বিদ্যালয়ে সর্বমোট ১৫,১৪০ জন সুবিধাভোগী<br /> <br /> শিক্ষার্থীকে বর্তমান শিক্ষাবর্ষে উপবৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে।<br /> <br /> প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা সংক্রান্ত তথ্য ঃ ২০০৯ শিক্ষা বর্ষ হতে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা<br /> <br /> আরম্ভ করা হয়েছে। এ বছর মোট ৫৪০৬ জন শিক্ষার্থী সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেছে ও<br /> <br /> ৪৮০০ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। পাশের হার ৮৯%।<br /> <br /> উপজেলা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরঃ এর আওতায় ২০০৮-০৯ অর্থ বছরে ০৬ টি উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নয়ন কাজ<br /> <br /> চলছে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে ৪৪ লক্ষ টাকা করে মোট ২.৬৪ কোটি টাকার কাজ চলছে। কাজের<br /> <br /> অগ্রগতি ৮৫%।<br /> <br /> উপজেলা মৎস্য অফিস ঃ এ অফিসের আওতায় ২০০৮-০৯ অর্থ বছরে ৫০৪ জন লোককে প্রশিক্ষণ প্রদান<br /> <br /> প্রদান পূর্বক দারিদ্র বিমোচন প্রকল্পের আওতায় ৬.১১ লক্ষ টাকা এবং মৎস্য খাতে ক্ষুদ্র ঋণ<br /> <br /> প্রকল্পের আওতায় ১.৪০ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান করা হয়েছে।<br /> <br /> উপজেলা পশু সম্পদ অফিস ঃ এ অফিসের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন ছাগল উন্নয়ন কর্মসূচীর আওতায় ৬৬ জন<br /> <br /> কে ৩.৭৫ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান করা হয়েছে।<br /> <br /> ক্ষুদ্র ঋণ তহবিল প্রকল্পের আওতায় ৪৫ জনকে ২.৬০ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান করা হয়েছে।<br /> <br /> হাঁস/মুরগী পালন প্রকল্পের আওতায় ১২ জনকে ২.০০ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান করা হয়েছে।<br /> <br /> পশুসম্পদ উন্নয়ন আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে দারিদ্র দূরীকরণ প্রকল্পের আওতায় ১৩১ জনকে<br /> <br /> ৮.৩৭ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান করা হয়েছে। ঋণ আদায় কার্যক্রম সন্তোষজনক।<br /> <br /> উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরঃ এ অফিসের মাধ্যমে ২০০৮-০৯ অর্থ বছরে ০২ টি গভীর নলকুপ এবং<br /> <br /> ৩২ টি অগভীর নলকুপ বরাদ্দ পাওয়া গিয়েছে। মীরসরাই উপজেলা ৮৫% স্যানিটেশনের আওতায়<br /> <br /> এসেছে। মীরসরাই উপজেলায় আর্সেনিক এর মাত্রা ৩৯.৭৭% এবং অর্সেনিক রোগীর সংখ্যা<br /> <br /> ৪০ জন। আর্সেনিক এর ভয়াবহতা থেকে রক্ষার জন্য মীরসরাই উপজেলায় ৫০০০ টি গভীর<br /> <br /> নলকুপ বসানো প্রয়োজন।<br /> <br /> উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেকা্রঃ ৫০ শয্যা বিশিষ্ট মস্তাননগর হাসপাতালে ০৭ জন ডাক্তারের পদ শূন্য রয়েছে।<br /> <br /> জেনারেটর ও বিশুদ্ধ পানীয় জলের তীব্র সংকট রয়েছে। তাছাড়া টেলিফোন ও গ্যাস সংযোগ অতীব<br /> <br /> প্রয়োজন ।</span></i></span></h6>
<h6 class="uiStreamMessage" data-ft="{"type":1}">
<i><span style="font-size: small;"><span class="messageBody" data-ft="{"type":3}">riazmirctg@yahoo.com.</span></span></i></h6>
</div>riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8704663627583700336.post-77721432421150589432012-04-20T12:41:00.001+02:002012-04-20T12:41:22.644+02:00জীবন গঠনে প্রয়োজনীয় একটা গল্প ।<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
আমি রিয়াজ । আসলেই যারা গ্রেট তারা অন্য রকমের চিন্তা দ্বারার মানুষ হন । তাদের একজন <strong>স্টিভ জবস ।</strong><br />
<br />
<br />
আশাকরি সকলে আল্লাহ্র অশেষ কৃপায় সুস্থ থেকে বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন।
আমি আজ একটা লেখা শেয়ার করবো সবার সাথে। এই লেখাটি একটি বক্তব্যের
লেখ্যরূপ যে বক্তব্যটি উপস্থাপিত হয়েছিলো বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে
পরিচিত <strong>স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি</strong>র ছাত্রদের সমাবর্তন
অনুষ্ঠানে। বক্তব্যটি বেশ পুরোনো। তবে আমার জীবনে শোনা সবচাইতে মুগ্ধকর আর
উৎসাহমূলক বক্তব্য। তাই সবার সাথে শেয়ার করে নিতে চাইছি। এই বক্তব্য
দিয়েছিলেন <strong>স্টিভ জবস</strong>। যিনি <strong>অ্যাপল</strong> এবং <strong>পিক্সার অ্যানিমেশন</strong> নামক দুইটি সেরা প্রতিষ্ঠানের <strong>প্রতিষ্ঠাতা</strong> এবং <strong>সিইও</strong>। বক্তব্য রেখেছিলেন ২০০৫ সালের ১২ জুন। লেখাটির ইংরেজি রূপ <strong>স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট</strong> থেকে নেয়া।<br />
বক্তার
জীবনের মতন এত রকম কঠিন সময়, কষ্টকর সময় আর বৈচিত্র্য আমাদের সবার জীবনে
থাকেনা। কিন্তু আমাদের জীবনে থাকে অনেক রকম ঘাত-প্রতিঘাত আর সফলতার
আকাঙ্ক্ষা। আর তাই সবারই এই লেখাটা পড়া প্রয়োজন বলে আমি মনে করি, ভালো
লাগবে আর অনুপ্রাণিত হবেন সেই নিশ্চয়তা দিচ্ছি ।<br />
<h2>
"আমার প্রথম গল্পটি কিছু বিচ্ছিন্ন বিন্দুকে এক সুতায় বেঁধে ফেলার গল্প"</h2>
<div>
<img alt="steve-jobs-ceo-apple-next" height="300" src="http://mahmudfaisal.files.wordpress.com/2011/01/411px-steve_jobs.jpg?w=205&h=300" width="205" /><br />
<div>
স্টিভ জবস-- অ্যাপেল কম্পিউটারের প্রতিষ্ঠাতা</div>
</div>
ভর্তি
হওয়ার ছয় মাসের মাথাতেই রিড কলেজে পড়ালেখায় ক্ষ্যান্ত দিই আমি। যদিও এর
পরও সেখানে আমি প্রায় দেড় বছর ছিলাম, কিন্তু সেটাকে পড়ালেখা নিয়ে থাকা বলে
না। আচ্ছা, কেন আমি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়লাম?<br />
এর শুরু আসলে আমার জন্মেরও
আগে। আমার আসল মা ছিলেন একজন অবিবাহিত তরুণী। তিনি তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে
পড়ছেন। আমার ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নেওয়া তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। তিনি সিদ্ধান্ত
নিয়েছিলেন, আমাকে এমন কারও কাছে দত্তক দেবেন, যাঁদের বিশ্ববিদ্যালয়ের
ডিগ্রি আছে। সিদ্ধান্ত হলো এক আইনজীবী ও তাঁর স্ত্রী আমাকে দত্তক নেবেন।
কিন্তু একদম শেষ মুহূর্তে দেখা গেল, ওই দম্পতির কারোরই বিশ্ববিদ্যালয়ের
ডিগ্রি নেই, বিশেষ করে আইনজীবী ভদ্রলোক কখনো হাইস্কুলের গণ্ডিই পেরোতে
পারেননি। আমার মা তো আর কাগজপত্রে সই করতে রাজি হন না। অনেক ঘটনার পর ওই
দম্পতি প্রতিজ্ঞা করলেন, তাঁরা আমাকে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবেন, তখন
মায়ের মন একটু গললো। তিনি কাগজে সই করে আমাকে তাঁদের হাতে তুলে দিলেন।<br />
এর
১৭ বছর পরের ঘটনা। তাঁরা আমাকে সত্যি সত্যিই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি
করিয়েছিলেন। কিন্তু আমি বোকার মতো বেছে নিয়েছিলাম এমন এক বিশ্ববিদ্যালয়,
যার পড়ালেখার খরচ প্রায় তোমাদের এই স্ট্যানফোর্ডের সমান। আমার দরিদ্র
মা-বাবার সব জমানো টাকা আমার পড়ালেখার পেছনে চলে যাচ্ছিল। ছয় মাসের মাথাতেই
আমি বুঝলাম, এর কোনো মানে হয় না। জীবনে কী করতে চাই, সে ব্যাপারে আমার
কোনো ধারণা নেই এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা এ ব্যাপারে কীভাবে সাহায্য
করবে, সেটাও বুঝতে পারছিলাম না। অথচ মা-বাবার সারা জীবনের জমানো সব টাকা এই
অর্থহীন পড়ালেখার পেছনে আমি ব্যয় করছিলাম। তাই আমি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ার
সিদ্ধান্ত নিলাম এবং মনে হলো যে এবার সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।<br />
সিদ্ধান্তটা
ভয়াবহ মনে হলেও এখন আমি যখন পেছন ফিরে তাকাই, তখন মনে হয়, এটা আমার জীবনের
অন্যতম সেরা সিদ্ধান্ত ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমি
ডিগ্রির জন্য দরকারী কিন্তু আমার অপছন্দের কোর্সগুলো নেওয়া বন্ধ করে দিতে
পারলাম, কোনো বাধ্যবাধকতা থাকল না, আমি আমার আগ্রহের বিষয়গুলো খুঁজে নিতে
লাগলাম।<br /> পুরো ব্যাপারটিকে কোনোভাবেই রোমান্টিক বলা যাবে না। কারণ তখন
আমার কোনো রুম ছিল না, বন্ধুদের রুমের ফ্লোরে ঘুমোতাম। ব্যবহৃত কোকের বোতল
ফেরত দিয়ে আমি পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতাম, যেটা দিয়ে খাবার কিনতাম। প্রতি
রোববার রাতে আমি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতাম শুধু একবেলা ভালো
খাবার খাওয়ার জন্য। এটা আমার খুবই ভালো লাগত। এই ভালো লাগাটাই ছিল
গুরুত্বপূর্ণ।<br />
রিড কলেজে সম্ভবত দেশে সেরা ক্যালিগ্রাফি শেখানো হতো
সে সময়। ক্যাম্পাসে সাঁটা পোস্টারসহ সবকিছুই করা হতো চমৎকার হাতের লেখা
দিয়ে। আমি যেহেতু আর স্বাভাবিক পড়ালেখার মাঝে ছিলাম না, তাই যে কোনো কোর্সই
চাইলে নিতে পারতাম। আমি ক্যালিগ্রাফি কোর্সে ভর্তি হয়ে গেলাম। সেরিফ ও
স্যান সেরিফের বিভিন্ন অক্ষরের মধ্যে স্পেস কমানো-বাড়ানো শিখলাম, ভালো
টাইপোগ্রাফি কীভাবে করতে হয়, সেটা শিখলাম। ব্যাপারটা ছিল সত্যিই দারুণ
সুন্দর, ঐতিহাসিক, বিজ্ঞানের ধরাছোঁয়ার বাইরের একটা আর্ট। আমি এর মধ্যেই
মজা খুঁজে পেলাম।<br />
এ ক্যালিগ্রাফি জিনিসটা কোনো দিন বাস্তবজীবনে আমার
কাজে আসবে—এটা কখনো ভাবিনি। কিন্তু ১০ বছর পর আমরা যখন আমাদের প্রথম
ম্যাকিনটশ কম্পিউটার (আমরা যাকে ম্যাক বলে চিনি) ডিজাইন করি, তখন এর পুরো
ব্যাপারটাই আমার কাজে লাগল। ওটাই ছিল প্রথম কম্পিউটার, যেটায় চমৎকার
টাইপোগ্রাফির ব্যবহার ছিল। আমি যদি সেই ক্যালিগ্রাফি কোর্সটা না নিতাম,
তাহলে ম্যাক কম্পিউটারে কখনো নানা রকম অক্ষর (টাইপফেইস) এবং আনুপাতিক
দূরত্বের অক্ষর থাকত না। আর যেহেতু উইন্ডোজ ম্যাকের এই ফন্ট সরাসরি নকল
করেছে, তাই বলা যায়, কোনো কম্পিউটারেই এ ধরনের ফন্ট থাকত না। আমি যদি
বিশ্ববিদ্যালয় না ছাড়তাম, তাহলে আমি কখনোই ওই ক্যালিগ্রাফি কোর্সে ভর্তি
হতাম না এবং কম্পিউটারে হয়তো কখনো এত সুন্দর ফন্ট থাকত না। অবশ্য
বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা অবস্থায় এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে এক সুতায় বাঁধা অসম্ভব
ছিল, কিন্তু ১০ বছর পর পেছনে তাকালে এটা ছিল খুবই পরিষ্কার একটা বিষয়।<br />
আবার
তুমি কখনোই ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলোকে এক সুতায় বাঁধতে
পারবে না। এটা কেবল পেছনে তাকিয়েই সম্ভব। অতএব, তোমাকে বিশ্বাস করতেই হবে,
বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলো একসময় ভবিষ্যতে গিয়ে একটা অর্থবহ জিনিসে পরিণত হবেই।
তোমার ভাগ্য, জীবন, কর্ম, কিছু না কিছু একটার ওপর তোমাকে বিশ্বাস রাখতেই
হবে। এটা কখনোই আমাকে ব্যর্থ করেনি, বরং উল্টোটা করেছে।<br />
<h2>
"আমার দ্বিতীয় গল্পটি ভালোবাসা আর হারানোর গল্প"</h2>
আমি খুব ভাগ্যবান ছিলাম। কারণ, জীবনের শুরুতেই আমি যা করতে ভালোবাসি, তা খুঁজে পেয়েছিলাম।<br />
আমার
বয়স যখন ২০, তখন আমি আর ওজ দুজনে মিলে আমাদের বাড়ির গ্যারেজে অ্যাপল
কোম্পানি শুরু করেছিলাম। আমরা পরিশ্রম করেছিলাম ফাটাফাটি, তাই তো দুজনের
সেই কোম্পানি ১০ বছরের মাথায় চার হাজার কর্মচারীর দুই বিলিয়ন ডলারের
কোম্পানিতে পরিণত হয়। আমার বয়স যখন ৩০, তখন আমরা আমাদের সেরা কম্পিউটার
ম্যাকিন্টোস বাজারে ছেড়েছি। এর ঠিক এক বছর পরের ঘটনা। আমি অ্যাপল থেকে
চাকরিচ্যুত হই। যে কোম্পানির মালিক তুমি নিজে, সেই কোম্পানি থেকে কীভাবে
তোমার চাকরি চলে যায়? মজার হলেও আমার ক্ষেত্রে সেটা ঘটেছিল। প্রতিষ্ঠান
হিসেবে অ্যাপল যখন বড় হতে লাগল, তখন কোম্পানিটি ভালোভাবে চালানোর জন্য এমন
একজনকে নিয়োগ দিলাম, যে আমার সঙ্গে কাজ করবে। এক বছর ঠিকঠাকমতো কাটলেও এর
পর থেকে তার সঙ্গে আমার মতের অমিল হতে শুরু করল। প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা
পর্ষদ তার পক্ষ নিলে আমি অ্যাপল থেকে বহিষ্কৃত হলাম। এবং সেটা ছিল খুব
ঢাকঢোল পিটিয়েই। তোমরা বুঝতেই পারছ, ঘটনাটা আমার জন্য কেমন হতাশাজনক ছিল।
আমি সারা জীবন যে জিনিসটার পেছনে খেটেছি, সেটাই আর আমার রইল না।<br />
সত্যিই
এর পরের কয়েক মাস আমি প্রচন্ড দিশেহারা অবস্থায় ছিলাম। আমি ডেভিড
প্যাকার্ড ও বব নয়েসের সঙ্গে দেখা করে পুরো ব্যাপারটার জন্য ক্ষমা চাইলাম।
আমাকে তখন সবাই চিনত, তাই এই চাপ আমি আর নিতে পারছিলাম না। মনে হতো, ভ্যালি
ছেড়ে পালিয়ে যাই। কিন্তু সেই সঙ্গে আরেকটা জিনিস আমি বুঝতে পারলাম, আমি যা
করছিলাম, সেটাই আমি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি। চাকরিচ্যুতির কারণে কাজের প্রতি
আমার ভালোবাসা এক বিন্দুও কমেনি। তাই আমি আবার একেবারে গোড়া থেকে শুরু
করার সিদ্ধান্ত নিলাম।<br /> প্রথমে মনে না হলেও পরে আবিষ্কার করলাম, অ্যাপল
থেকে চাকরিচ্যুতিটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে ভালো ঘটনা। আমি অনেকটা নির্ভার
হয়ে গেলাম, কোনো চাপ নেই, সফল হওয়ার জন্য বাড়াবাড়ি রকমের কৌশল নিয়ে ভাবার
অবকাশ নেই। আমি প্রবেশ করলাম আমার জীবনের সবচেয়ে সৃজনশীল অংশে।<br />
পরবর্তী
পাঁচ বছরে নেক্সট ও পিক্সার নামের দুটো কোম্পানি শুরু করি আমি, আর প্রেমে
পড়ি এক অসাধারণ মেয়ের, যাকে পরে বিয়ে করি। পিক্সার থেকে আমরা পৃথিবীর প্রথম
কম্পিউটার অ্যানিমেশন ছবি টয় স্টোরি তৈরি করি। আর এখন তো পিক্সারকে সবাই
চেনে। পৃথিবীর সবচেয়ে সফল অ্যানিমেশন স্টুডিও। এরপর ঘটে কিছু চমকপ্রদ ঘটনা।
অ্যাপল নেক্সটকে কিনে নেয় এবং আমি অ্যাপলে ফিরে আসি। আর লরেনের সঙ্গে চলতে
থাকে আমার চমত্কার সংসার জীবন।<br />
আমি মোটামুটি নিশ্চিত, এগুলোর কিছুই ঘটত না, যদি না অ্যাপল থেকে আমি চাকরিচ্যুত হতাম।<br />
এটা
আমার জন্য খুব বাজে আর তেতো হলেও দরকারি একটা ওষুধ ছিল। কখনো কখনো জীবন
তোমাকে ইটপাটকেল মারবে, কিন্তু বিশ্বাস হারিয়ো না। আমি নিশ্চিত, যে জিনিসটা
আমাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল সেটা হচ্ছে, আমি যে কাজটি করছিলাম, সেটাকে
আমি অনেক ভালোবাসতাম।<br />
তোমাকে অবশ্যই তোমার ভালোবাসার কাজটি খুঁজে
পেতে হবে, ঠিক যেভাবে তুমি তোমার ভালোবাসার মানুষটিকে খুঁজে বের করো। তোমার
জীবনের একটা বিরাট অংশজুড়ে থাকবে তোমার কাজ, তাই জীবন নিয়ে সত্যিকারের
সন্তুষ্ট হওয়ার একমাত্র উপায় হচ্ছে এমন কাজ করা, যে কাজ সম্পর্কে তোমার
ধারণা, এটা একটা অসাধারণ কাজ। আর কোনো কাজ তখনই অসাধারণ মনে হবে, যখন তুমি
তোমার কাজটিকে ভালোবাসবে। যদি এখনো তোমার ভালোবাসার কাজ খুঁজে না পাও,
তাহলে খুঁজতে থাকো। অন্য কোথাও স্থায়ী হয়ে যেয়ো না। তোমার মনই তোমাকে বলে
দেবে, যখন তুমি তোমার ভালোবাসার কাজটি খুঁজে পাবে। যেকোনো ভালো সম্পর্কের
মতোই, তোমার কাজটি যতই তুমি করতে থাকবে, সময় যাবে, ততই ভালো লাগবে। সুতরাং
খুঁজতে থাকো, যতক্ষণ না ভালোবাসার কাজটি পাচ্ছ। অন্য কোনোখানে নিজেকে
স্থায়ী করে ফেলো না।<br />
<h2>
"আমার শেষ গল্পটির বিষয় মৃত্যু"</h2>
আমার
বয়স যখন ১৭ ছিল, তখন আমি একটা উদ্ধৃতি পড়েছিলাম—‘তুমি যদি প্রতিটি দিনকেই
তোমার জীবনের শেষ দিন ভাব, তাহলে একদিন তুমি সত্যি সত্যিই সঠিক হবে।’ এ
কথাটা আমার মনে গভীরভাবে রেখাপাত করেছিল এবং সেই থেকে গত ৩৩ বছর আমি
প্রতিদিন সকালে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে জিজ্ঞেস করি—আজ যদি আমার জীবনের
শেষ দিন হতো, তাহলে আমি কি যা যা করতে যাচ্ছি, আজ তা-ই করতাম, নাকি অন্য
কিছু করতাম? যখনই এ প্রশ্নের উত্তর একসঙ্গে কয়েক দিন ‘না’ হতো, আমি বুঝতাম,
আমার কিছু একটা পরিবর্তন করতে হবে।<br /> পৃথিবী ছেড়ে আমাকে একদিন চলে যেতে
হবে, এ জিনিসটা মাথায় রাখার ব্যাপারটাই জীবনে আমাকে বড় বড় সব সিদ্ধান্ত
নিতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছে। কারণ, প্রায় সবকিছুই যেমন, সব অতি
প্রত্যাশা, সব গর্ব, সব লাজলজ্জা আর ব্যর্থতার গ্লানি—মৃত্যুর মুখে হঠাৎ
করে সব নেই হয়ে যায়, টিকে থাকে শুধু সেটাই, যা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। তোমার
কিছু হারানোর আছে—আমার জানা মতে, এ চিন্তা দূর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে,
সব সময় মনে রাখা যে একদিন তুমি মরে যাবে। তুমি খোলা বইয়ের মতো উন্মুক্ত
হয়েই আছ। তাহলে কেন তুমি সেই পথে যাবে না, যে পথে তোমার মন যেতে বলছে
তোমাকে?<br />
প্রায় এক বছর আগের এক সকালে আমার ক্যানসার ধরা পড়ে।
ডাক্তারদের ভাষ্যমতে, এর থেকে মুক্তির কোনো উপায় নেই আমার। প্রায়
নিশ্চিতভাবে অনারোগ্য এই ক্যানসারের কারণে তাঁরা আমার আয়ু বেঁধে দিলেন তিন
থেকে ছয় মাস। উপদেশ দিলেন বাসায় ফিরে যেতে। যেটার সোজাসাপটা মানে দাঁড়ায়,
বাসায় গিয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হও। এমনভাবে জিনিসটাকে ম্যানেজ করো, যাতে
পরিবারের সবার জন্য বিষয়টা যথাসম্ভব কম বেদনাদায়ক হয়।<br />
সারা দিন পর
সন্ধ্যায় আমার একটা বায়োপসি হলো। তাঁরা আমার গলার ভেতর দিয়ে একটা
এন্ডোস্কোপ নামিয়ে দিয়ে পেটের ভেতর দিয়ে গিয়ে টিউমার থেকে সুঁই দিয়ে কিছু
কোষ নিয়ে এলেন। আমাকে অজ্ঞান করে রেখেছিলেন, তাই কিছুই দেখিনি। কিন্তু আমার
স্ত্রী পরে আমাকে বলেছিল, চিকিৎসকেরা যখন এন্ডোস্কোপি থেকে পাওয়া কোষগুলো
মাইক্রোস্কোপের নিচে রেখে পরীক্ষা করা শুরু করলেন, তখন তাঁরা কাঁদতে শুরু
করেছিলেন। কারণ, আমার ক্যানসার এখন যে অবস্থায় আছে, তা সার্জারির মাধ্যমে
চিকিৎসা সম্ভব। আমার সেই সার্জারি হয়েছিল এবং দেখতেই পাচ্ছ, এখন আমি সুস্থ।<br />
কেউই
মরতে চায় না। এমনকি যারা স্বর্গে যেতে চায়, তারাও সেখানে যাওয়ার জন্য
তাড়াতাড়ি মরতে চায় না। কিন্তু মৃত্যুই আমাদের গন্তব্য। এখনো পর্যন্ত কেউ
এটা থেকে বাঁচতে পারেনি। এমনই তো হওয়ার কথা। কারণ, মৃত্যুই সম্ভবত জীবনের
অন্যতম প্রধান আবিষ্কার। এটা জীবনের পরিবর্তনের এজেন্ট। মৃত্যু পুরোনোকে
ঝেড়ে ফেলে ‘এসেছে নতুন শিশু’র জন্য জায়গা করে দেয়। এই মুহূর্তে তোমরা হচ্ছ
নতুন, কিন্তু খুব বেশি দিন দূরে নয়, যেদিন তোমরা পুরোনো হয়ে যাবে এবং
তোমাদের ঝেড়ে ফেলে দেওয়া হবে। আমার অতি নাটুকেপনার জন্য দুঃখিত, কিন্তু
এটাই আসল সত্য।<br /> তোমাদের সময় সীমিত। কাজেই কোনো মতবাদের ফাঁদে পড়ে,
অর্থাৎ অন্য কারও চিন্তাভাবনার ফাঁদে পড়ে অন্য কারও জীবনযাপন করে নিজের সময়
নষ্ট করো না।<br />
যাদের মতবাদে তুমি নিজের জীবন চালাতে চাচ্ছ, তারা
কিন্তু অন্যের মতবাদে চলেনি, নিজের মতবাদেই চলেছে। তোমার নিজের ভেতরের
কণ্ঠকে অন্যদের শেকলে শৃঙ্খলিত করো না। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো,
নিজের মন আর ইনটুইশনের মাধ্যমে নিজেকে চালানোর সাহস রাখবে। ওরা যেভাবেই
হোক, এরই মধ্যে জেনে ফেলেছে, তুমি আসলে কী হতে চাও। এ ছাড়া আর যা বাকি
থাকে, সবই খুব গৌণ ব্যাপার।<br />
আমি যখন তরুণ ছিলাম, তখন দি হোল আর্থ
ক্যাটালগ নামের অসাধারণ একটা পত্রিকা প্রকাশিত হতো; যেটা কিনা ছিল আমাদের
প্রজন্মের বাইবেল। এটা বের করতেন স্টুয়ার্ড ব্র্যান্ড নামের এক ভদ্রলোক।
তিনি তাঁর কবিত্ব দিয়ে পত্রিকাটিকে জীবন্ত করে তুলেছিলেন।<br />
স্টুয়ার্ট ও
তাঁর টিম পত্রিকাটির অনেক সংখ্যা বের করেছিল। সত্তরের দশকের মাঝামাঝি
সময়ে, আমার বয়স যখন ঠিক তোমাদের বয়সের কাছাকাছি, তখন পত্রিকাটির শেষ সংখ্যা
প্রকাশিত হয়। বিদায়ী সেই সংখ্যার শেষ পাতায় ছিল একটা ভোরের ছবি। তার নিচে
লেখা ছিল— ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো । এটা ছিল তাদের বিদায়কালের বার্তা–
“ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো”।<br /> আমি নিজেও সব সময় এটা মেনে চলার চেষ্টা
করেছি। আজ তোমরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি ছেড়ে আরও বড়, নতুন একটা জীবনে
প্রবেশ করতে যাচ্ছ, আমি তোমাদেরও এটা মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি।<br />
<blockquote>
Stay Hungry. Stay Foolish.<br /> ক্ষুধার্ত থেকো, বোকা থেকো</blockquote>
</div>riazmirctghttp://www.blogger.com/profile/13488889380768487894noreply@blogger.com0